বর্তমানে আলজেরিয়ার সেন্টার ইউনিভার্সিটিয়ার ডি’অ্যাইন টেমুচেন্ট-এর তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। তিনি রসায়ন বিষয়ে বিএসসি ডিগ্রি অর্জনের চেষ্টায় রত। তিনি একজন স্ব-প্রণোদিত সামাজিক উদ্যোক্তা। তিনি অরান স্কুল অব ল্যাঙ্গুয়েজ থেকে ফ্রেঞ্চ ভাষায় সার্টিফিকেট কোর্স সম্পন্ন করেন। তিনি পশ্চিম উগান্ডার এমবারার জেলার গ্রামাঞ্চলে সুবিধাবঞ্চিত জনগণের একটি জনগোষ্ঠীভিত্তিক সংস্থা ‘কেয়ার প্রমোশন অ্যান্ড পোভাটি অ্যালিভিয়েশন ইনেশিয়েটিভ’ (সিপিএআই)-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা। আজারিয়া বর্তমানে ‘ইন্সপায়ার’ (অনুপ্রেরণা) প্রকল্পে একজন বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করছেন। তাদের লক্ষ্য হলো বাল্যবিবাহ, কিশোরী-গর্ভধারণ এবং জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতার ঝুঁকিতে থাকা মেয়েদের সক্ষম করে তোলা। তিনি উগান্ডার ‘অ্যাগ্রোমুশ’-এর যোগাযোগ, বিক্রয় ও বিপণন সমন্বয়ক। ‘অ্যাগ্রোমুশ’ হলো মাশরুম উৎপাদন এবং মূল্য সংযোজন-এর যুবনেতৃত্বাধীন একটি উদ্যোগ। আজারিয়া ভেনচার ক্যাপিটাল আফ্রিকার একজন প্রাক্তন ছাত্র। তিনি জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা-বিরোধী আন্তর্জাতিক অ্যাম্বাসেডর ‘ইয়াং আফ্রিকান লিডারস ইনিশিয়েটিভ’ (ইয়াল)-এর সদস্য। সিটিজন’স ইন্টারন্যাশনাল ইয়ুথ সামিট-এ উদ্ভাবকের পুরস্কার বিজয়ী এবং টেকসই উন্নয়নের উচ্চপর্যায়ের একটি সম্মেলনের স্বেচ্ছাসেবক। এছাড়াও তিনি ফিলাথ্রোপি বিশ^বিদ্যালয় থেকে পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়ন বিষয়ে সনদ অর্জন করেন। তিনি ফেডারেশন অব ইন্টারন্যশনাল জেন্ডার অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস-এর জেন্ডারবেইজড ভায়োলেন্স (জিবিভি) বা জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা বিষয়ের সনদপ্রাপ্ত প্রশিক্ষক। আজিরা যখন আলজেরিয়ায় অবস্থান করেন তখন তিনি উগান্ডার অ্যাগ্রোমুশ সদস্যদের সাথে ভারচুয়ালি মিলিত হন। কৃষি-বিষয়ে আরও জানার জন্য তিনি স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করতে চান, যাতে তার দলের সদস্যরা স্থানীয় তরুণ কৃষকদের আরও বেশি অর্থ উপার্জনের প্রশিক্ষণ দিতে পারে।
