কলেজে পড়াকালীন একটি পারিবারিক প্রকল্পে রেকর্ড ব্যবস্থাপক হিসেবে কাজ শুরু করেন। এই প্রকল্পে কাজ করতে গিয়েই তিনি কৃষি-বিষয়ে পড়ালেখা করতে আগ্রহী হন। স্কুল ছুটির দিনগুলোতে কাজ করে তিনি পর্যাপ্ত অর্থ সঞ্চয় করেন। সেই অর্থ খরচ করে তিনি উগান্ডার ‘রুয়েনটাঙ্গা এগ্রিকালচারাল ইন্সটিটিউট’ থেকে কৃষি-বিষয়ক একটি কোর্স সম্পন্ন করে একটি জাতীয় সনদ অর্জন করেন। তাঁর এই কোর্সটি যখন সমাপ্তির পথে তখন হাবওয়ে ইজ্রায়েলে এগ্রোস্টাডিজ-এ ব্যবহারিক কৃষি বিষয়ে একটি ডিপ্লোমা এবং সেচ-বিষয়ে একটি সার্টিফিকেট কোর্স করার জন্য নির্বাচিত হন। ইজ্রায়েলে থাকাকালীন তিনি ‘মেরিনা তেবাপোস্ট’ নামের একটি প্রতিষ্ঠানে হাতে-কলমে মাশরুম উৎপাদন ও প্যাকেজিং শেখেন। উগান্ডায় ফিরে এসে তিনি ইজ্রায়েলে অর্জিত জ্ঞান ও শিক্ষা-কে উগান্ডার প্ররিপ্রেক্ষিতে কাজে লাগিয়ে ‘অ্যাগ্রোমুশ’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন, যেখানে তিনি ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এই প্রতিষ্ঠানকে কাজে লাগিয়ে তিনি পশ্চিম ও মধ্য উগান্ডার সুপার মার্কেটগুলোর মাধ্যম্যে নিজের উৎপাদিত মাশরুম ও প্যাকেটজাত পণ্য বিক্রি করে একটি অবস্থান তৈরি করেন। নিজেদের কৃষি-ব্যবসায়ে নতুন পথ তৈরি করার জন্য তিনি তরুণ কৃষকদের মাশরুম চাষের প্রশিক্ষণ দেন। ক্যানরি হাবওয়ে একটি স্মার্ট প্রজেক্টর পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছেন যা তার দলের সদস্যদের জন্য প্রশিক্ষণ কার্যক্রম-কে সহজ করবে এবং স্থানীয় আরও তরুণদের কাছে পৌঁছাতে তাদের সহায়তা করবে। এতে মাশরুম উৎপাদনকারী কৃষকেরাও অন্যান্য ফসল চাষের ভিডিওগুলোও দেখতে পারবেন এবং সীমিত জায়গায় চাষ করা যায় এমন অন্যান্য ফসল উৎপাদন করে আয়ের পথ বাড়াতে পারবেন।
Person Type
মাছ চাষ
Location
জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন
Photo