<<90000000>> দর্শক
<<240>> উদ্যোক্তা 17টি দেশে
<<4135>> টি কৃষিবাস্তুবিদ্যা ভিডিও
<<105>> ভাষা উপলব্ধ

আমাদের যুব উদ্যোক্তারা

গ্রামীণ জনগোষ্ঠীতে তরুণসমাজের কাছে কৃষিকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলতে এবং আরো বেশিসংখ্যক নারীর কাছে পৌঁছে দিতে যারা কৃষি-ভিডিওসমূহ প্রচারের সাথে যুক্ত একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করতে চায়, যা কৃষক ও গ্রামীণ ব্যবসাকে সাহায্য করবে, এমন তরুণ গতিশীল লোকেদের সহায়তা করার জন্য ‘তরুণ উদ্যেক্তা চ্যালেঞ্জ ফান্ড’ গঠিত হয়েছে। চ্যালেঞ্জ ফান্ড বিজয়ীরা যে সৌর-চালিত স্মার্ট প্রজেক্টর পেয়েছে তার ভেতরে স্থানীয় ভাষায় অ্যাকসেস এগ্রিকালচার ভিডিওসমূহ রয়েছে, তারা যে গ্রামীণ এলাকায় সেবা প্রদান করে এর সাহায্যে তারা সেখানে প্রভাব ফেলতে পারে। এখানে, আমাদের চ্যালেঞ্জ ফান্ড বিজয়ীদের সাথে সাক্ষাৎ করুন- রুরাল অ্যাকসেস-এর জন্য তারা সত্যিকারের উদ্যোক্তা...

আবদুল ওয়াহাব আজিবি ফাতাও

আবদুল ওয়াহাব আজিবি ফাতাও

ফ্রেইজাস-এর দলের দ্বিতীয় সদস্য হলেন আবদুল ওয়াহাব আজিবি ফাতাও। ৩২ বছর বয়সী এই যুবক প্রকল্প পরিচালনা ও পর্যবেক্ষণ বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। আবদুল ওহাব একজন জিআইজেড প্রোসিআইভিএ বাণিজ্য প্রশিক্ষক এবং তিনি কয়েক বছর ধরে তরুণ উদ্যোক্তাদের সাথে কাজ করছেন।

আরো দেখুন
ক্লেমেন্স অ্যাসোংবা

ক্লেমেন্স অ্যাসোংবা

বেনিন প্রজাতন্ত্রের নাগরিক। তাঁর বয়স ২৯ বছর। তিনি কৃষি বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। বিশ^বিদ্যালয়ে তাঁর প্রধান বিষয় ছিল প্রাকিৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা। বেনিনের গ্রামাঞ্চলে রাসায়নিক সার ব্যবহারকারী উদ্যান-কৃষকদের সাথে কাজ করার তাঁর সাত বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে। সেখানে কৃষকদের রাসায়নিক সার ব্যবহার করা একটি নিয়মিত ও গুরুত্বপূর্ণ অনুশীলন ছিল। তিনি বেশ কয়েকটি প্রকল্পের অধীনে জৈবসার এবং পুষ্টির নানারকম ধারণা সম্পর্কে কৃষকদের প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন। ক্লেমেন্স কৃষি বিষয়ে বিশেষত প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও সংরক্ষণে প্রাণান্ত। স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করে কৃষকদের সক্ষমতা বাড়ানো যায় এবং একটি ব্যবসায়ের বিকাশ ঘটানো যায়Ñ এই বিষয়টি জানার পর তিনি ইআরএ হওয়ার জন্য আবেদন করতে আগ্রহী হন।

আরো দেখুন
ফ্রেইজাস এম. বোরিস গ্লোনি

ফ্রেইজাস এম. বোরিস গ্লোনি

২৮ বছর বয়সী একজন তরুণ। তিনি সমাজবিদ্যায় স্নাতকোত্তর। ফ্রেইজাস কৃষি ভ্যালু চেইন বিশ্লেষক এবং গ্রামীণ জমি ব্যবহারের জন্য জিআইজেড থেকে সনদপ্রাপ্ত একজন বিশেষজ্ঞ। তিনি আলিমেন টেরি বেনিন নেটওয়ার্কের একজন আঞ্চলিক প্রতিনিধি। ফ্রেইজাসের গ্রামীণ উন্নয়নে ছয় বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে এবং তিনি টেকসই কৃষি ও পরিবেশের ব্যাপারে প্রাণান্ত। ফ্রেইজাস ‘হোম ডেভেলপমেন্ট’ নামের এনজিও-র নির্বাহী পরিচালক। তিনি তাঁর প্রিয় বেনিনে খাদ্যের নিরাপত্তা এবং কৃষি-বিপ্লবে কার্যকর অবদান রাখতে চান।

আরো দেখুন
 গ্লোরিয়া স্যান্ড্রিন দা মাথা সান্ত’আনা

গ্লোরিয়া স্যান্ড্রিন দা মাথা সান্ত’আনা

২৩ বছর বয়সী একজন তরুণী এবং তিনি কৃষি-খাদ্য প্রক্রিয়া বায়ো-এঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি অশোক সাহেল চেঞ্জমেকার নেটওয়ার্কের অন্যতম সদস্য এবং একজন কৃষিবিদ। তিনি নারীর জীবনমান উন্নয়নে কাজ করতে চান। তিনি এমন একটি পৃথিবীর স্বপ্ন দেখেন যেখানে কৃষিখাত খাদ্য ও আয়ের একটি নির্ভরযোগ্য ও বাস্তবপোযোগী উৎস হবে। গ্লোরিয়া, এগ্রিপ্রিসিজ নামের একটি দলের সহ-নেতা হিসেবে কাজ শুরু করেন। তাদের লক্ষ্য হলো দায়িত্বশীল ও টেকসই কৃষিকাজের মাধ্যমে আফ্রিকা, বিশেষত বেনিন ক্ষুধা ও দারিদ্র্য মুক্ত করার জন্য পরিবর্তনের অ্যাজেন্ট হতে কৃষকদের জ্ঞান ও উপায় বাতলে দেওয়া।

আরো দেখুন
গৌরবেরা মোরি

গৌরবেরা মোরি

বেনিনের পরাকৌ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষি-অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি বেনিনে সম্প্রসারণ ও কৃষি-পরামর্শ ক্ষেত্রে দুটি বেসরকারি সংস্থায় (DEDRAS-ONG and CANAL DEVELOPPEMENT) পাঁচ বছর কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি আফ্রিকার আইএসএডিএ-কন্সাল্টিং-এর (স্থায়ীত্বশীল কৃষি উন্নয়নের জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি) একজন সদস্য। এই সংস্থাটির লক্ষ্য হলো কৃষি-প্রশিক্ষণ ভিডিও-র মতো নতুন তথ্য ও যোগাযোগ পদ্ধতি ব্যবহার করে আফ্রিকার কৃষিক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটানো।

আরো দেখুন
হিলায়ার কোডজো

হিলায়ার কোডজো

হিলায়ার কোডজো, ক্লেমেন্স অ্যাসোংবার দলে কাজ করছেন। ৩০ বছর বয়সী এই তরুণও বেনিন রিপাবলিকের নাগরিক। তিনি অ্যাকুয়াকালচার বিষয়ে বিএসসি ডিগ্রি অর্জন করেছেন এবং সিইবিইডিইএস জুডডু নামের স্থানীয় এসজিও-তে তিন বছর কাজ করেছেন। এই তিন বছরে তিনি উদ্যান-কৃষকদের সাথে জৈবসার ব্যবহার করে উৎপাদন বাড়ানোর কৌশল নিয়ে কাজ করেছেন। হিলায়ার কৃষি কাজের বিষয়ে প্রাণান্ত এবং তিনি একজন বড়োমাপের কৃষি উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখেন।

আরো দেখুন
 অ্যাঞ্জেলিক জিননলনসা

অ্যাঞ্জেলিক জিননলনসা

ই দলের অন্য সদস্য হলেন আইয়াবো অ্যাঞ্জেলিক জিননলনসা। তিনি কৃষি-খাদ্য প্রক্রিয়া বায়ো-এঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক। পিপিএএও এবং পিএডিএ প্রকল্পগুলোর কৃষি সম্প্রসারণে তাঁর একবছরের কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি তাঁর জেলার (কোভ) একটি উদ্যান সমবায়ের সহ-সভাপতি এবং এগ্রো ফিনিক্স এন্টারপ্রাইজের ব্যবস্থাপক। এগ্রো ফিনিক্স বাগান-পণ্য উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাত করে থাকে। জৌ-অঞ্চলে জৈবসার ব্যবহার করে উদ্যান-পণ্য উৎপাদনে বাগান-কৃষকদের প্রযুক্তিগত জ্ঞান প্রদানে একজন পাইওনিয়ার হতে চান আইয়াবো অ্যাঞ্জেলিক ।

আরো দেখুন
 জনাথন বেলি

জনাথন বেলি

এগ্রিপ্রিসিজ দলের দ্বিতীয় সদস্য হলেন জনাথন বেলি। তাঁর বয়স ২৯ বছর। তিনি প্রকল্প পরিচালনা বিষয়ে স্নাতক। জনাথন কমিউনিটি উন্নয়নে প্রাণান্ত। তিনি আফ্রিকান ফরেস্ট ফোরামের সদস্য এবং গ্লোরিয়ার সাথে এগ্রিপ্রিসিজ-এর সহ-নেতা। তাঁর লক্ষ্য হলো আফ্রিকায় বিশেষত বেনিনের খাদ্য নিরাপত্তায় অবদান রাখা।

আরো দেখুন
কওবালো উলরিচ অ্যাকাটে

কওবালো উলরিচ অ্যাকাটে

দলের তৃতীয় সদস্য হলেন কওবালো উলরিচ অ্যাকাটে। তাঁর বয়স ২২ বছর, এবং তাঁর বাড়ি হলো টাগো-তে। তাঁর দলের অন্যান্য সদস্যের মতো তিনিও কৃষি-খাদ্য প্রক্রিয়া বায়ো-এঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। বিবি টোগো এসএ ব্রিওয়েরি এবং আইএমডিআইডি-টোগো এনজিও-তে মান নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনায় তাঁর দুই বছরের কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে।

আরো দেখুন
মাহতোনডিজি সেইড্রিক আগবেজি

মাহতোনডিজি সেইড্রিক আগবেজি

বেনিন প্রজাতন্ত্রের একজন কৃষিবিদ। তাঁর বয়স ২৫ বছর। তিনি কৃষি-খাদ্য প্রক্রিয়া বায়ো-এঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। কৃষি সম্প্রসারণ এজেন্ট হিসেবে তাঁর তিন বছরের কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি ‘এগ্রো ফিনিক্স এন্টারপ্রাইজ’র স্বত্ব¡াধিকারী এবং তাঁর জেলার (কোভ) কৃষক সমবায়ের সাধারণ সম্পাদক। মাহতোনডিজি ‘পুুমে ভারটে ডি লুনা’ নামের একটি সাময়িকীর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। তিনি এমন একজন কৃষি-উদ্যোক্তা হতে চান, যিনি প্রযুক্তিগত সহায়তার মাধ্যমে তাঁর কমিউনিটির উন্নয়নে অবদান রেখে অন্যদের কাছে অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকতে পারেন।

আরো দেখুন
নাবাহানি আয়ওয়া-সান্নি তাসফাও

নাবাহানি আয়ওয়া-সান্নি তাসফাও

দলের চতুর্থ সদস্য হলেন নাবাহানি আয়ওয়া-সান্নি তাসফাও। ২৫ বছরের টহবগে এই তরুণ গ্রীষ্মমণ্ডলীয় কৃষি বিষয়ে বিশেষত বাগান-পণ্য উৎপাদনে ডিগ্রি অর্জন করেছেন। গত একবছর ধরে তিনি ‘হোম ডেভেলপমেন্ট’ এনজিও-তে উদ্যান-কৃষক সমিতির সাথে কাজ করছেন। নাবাহানির নিজস্ব একটি খামার আছে যাতে তিনি চাষাবাদের বিষয়ে অন্যকে যা করতে বলেন তা নিজে চর্চা করতে পারেন।

আরো দেখুন
রিচিদাতৌ ওরৌ তৌরা

রিচিদাতৌ ওরৌ তৌরা

দলের তৃতীয় সদস্য হলেন রিচিদাতৌ ওরৌ তৌরা। ২৬ বছরের এই তরুণী ভূগোল বিষয়ে স্নাতক। রিচিদাতৌ ‘হোম ডেভেলপমেন্ট’ নামের এনজিও-র কমিউনিটি অ্যানিমেটর। তিনি জৈবসার উৎপাদন ও এর ব্যবহারের গুরুত্ব সম্পর্কে কৃষকদের সচেতন করার প্রশিক্ষণে কর্মসূচির সাথে জড়িত ছিলেন।

আরো দেখুন
টিনোস নোই আনাগো

টিনোস নোই আনাগো

এই দলের তৃতীয় সদস্য হলেন টিনোস নোই আনাগো। তাঁর বয়স ২২ বছর। তিনি সফটওয়্যার এঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি। তিনি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়ে প্রাণান্ত। বেনিনের জাতীয় কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউটে কম্পিউটার এঞ্জিনিয়ার হিসেবে নিবিষ্ট অভিজ্ঞতা অর্জনের পর তিনি প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনীর ওপর জোর দিয়ে কৃষি প্রকল্পগুলোতে সহায়তা দেওয়ার জন্য এগ্রিপ্রিসিজ দলে যোগ দেন। তাঁর লক্ষ্য হলো, খাদ্য-নিরাপত্তার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কম্পিউটার প্রযুক্তির ওপর ভিত্তি করে কৃষিখাতসহ আফ্রিকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত উন্নয়নে অবদান রাখা।

আরো দেখুন
Ache William ANUBOFEH

আচে উইলিয়াম এএনইউবিওএফইএইচ

ERA Team with Abaka Escalus KENNEDY and Tebi Sulivette ATUH

আচে উইলিয়াম প্রোকৌশলে স্নাতকডিগ্রি অর্জন করে এখন স্নাতককোত্তর পড়ছেন। তিনি ইউএনডিপি পরিচালিতইকোসিস্টেম রেস্টোরেশনবিষয়ে একটি অনলাইন কোর্স সম্পন্ন করেছেন। তিনি সাসটেইনেবল ইকোসিস্টেম ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (এসইডিএ)-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এসইউএসটিএআইএন ক্যামেরুনের সাথে জনগোষ্ঠী সংহতকরণ (কমিউনিটি মোবিলাইজেশন) নিয়ে চার বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। তিনি প্রকল্প পরিকল্পনা রচনা এবং উন্নয়ন বিষয়েও তিন বছর কাজ করেছেন। এছাড়াও তাঁরফুল গসপেল মিশন ক্যামেরুন’-এর তারুণ্যের নেতৃত্ব বিষয়ে পাঁচ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি এমন একজন সামাজিক উদ্যোক্তা, যিনি ইকোসিস্টেমের স্থায়িত্ব এবং জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে দারুণ আগ্রহী। তিনি আশা করেন যে, ক্যামেরুনের মানুষের উন্নত জীবন যাপনের জন্য সম্পদের সুষম বণ্টন এবং প্রাকৃতিক টেকসই ইকোসিস্টেম নিশ্চিত হবে।

আরো দেখুন
Damals Vidane TCHOUPA SIETCHA

দামালস ভাইডেন টিসিএইচওইউপিএ এসআইইটিসিএইচএ

দামালস ভাইডেন-এর জৈব এগ্রোপেস্টোরালিজম বিষয়ে একটি পেশাদার যোগ্যতার ডিপ্লোমা এবং অফিস অটোমেশন কম্পিউটার রক্ষণা-বেক্ষণে একটি প্রশিক্ষণ সনদ রয়েছে। দামালস একজন কৃষি উদ্যোক্তা। তিনি ২০২১ সাল থেকে ব্ল্যাক নাইটশেড (কাকমাচি বা তিতবেগুন) মরিচ কাসাভা জাতীয় ফসলের জৈবচাষাবাদ করেন। তিনি মুরগি, খরগোশ শূকর পালনের সঙ্গেও জড়িত। সামালস ভালো কোনো কাজ করতে পছন্দ করেন এবং জানেন যে, এর অর্থ পরিশ্রম করা। তিনি ক্যামেরুনে কাসাভা উৎপাদন এবং প্রক্রিয়করণের নেতৃস্থানীয় একজন হওয়ার উচ্চাশা রাখেন।  

আরো দেখুন
Erika Duchelle KOUOSSEU TCHIMKO

এরিকা ডাচেল কেওইউওএসএসইউ টিসিএইচআইএমকেও

এরিকা ডাচেল কেওইউওএসএসইউ টিসিএইচআইএমকেও ডিচাং বিশ^বিদ্যালয়ের ফ্যাকালটি অব এগ্রোনোমি অ্যান্ড এগ্রিকালচার সায়েন্স (এফএএসএ) থেকে কৃষিবিদ্যায় দ্বিতীয় মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। এর আগে তিনি কৃষি সম্প্রসারণ, উদ্ভাবন এবং উন্নয়ন বিষয়ে একটি গবেষণা মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি মেইন ভার্ট কো-অপারেটিভের একজন সক্রিয় সদস্য এবং পোউগা সার্ভিস এএসআরএল- প্রকল্প পর্যবেক্ষণ মূল্যায়নের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। এরিকা এমআইএনইপিআইএ ওউরি-এর প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে হাঁস-মুরগির ভ্যালু চেইন ক্রীড়ানকদের একটি সমীক্ষা পরিচালনা করেছেন, যেখানে তিনি ডাটা সংগ্রহ এবং প্রক্রিয়াকরণে অংশ নিয়েছিলেন। দুই বছর ধরে তিনি আরইসিওএসএএফ নামে একটি সংস্থায় (যে সংস্থাটি কৃষিবিদ্যা, দায়িত্বশীল পর্যটন এবং ন্যায্য বাণিজ্যের মাধ্যমে পশ্চিম ক্যামেরুনের গ্রামগুলোর টেকসই স্থানীয় উন্নয়নে সহায়তা করে) প্রকল্পের খসড়া তৈরিতে সহায়তা করা, চলতি প্রকল্পগুলোকে পুনঃনির্দেশিত করা এবং তহবিল খুঁজতে সাহায্য করার মতো কাজগুলো করছেন। এরিকা গতিশীল, উদ্যোমী এবং তিনি যে কাজ করেন সে-বিষয়ে দারুণ উৎসাহী এবং তাঁর লক্ষ্য হলো তরুণদের উৎসাহিত করা যে, আমরা চাইলে একসাথে অনেক বড়ো হতে পারি এবং দুর্দান্ত সব কাজ সম্পাদন করতে পারি। 

আরো দেখুন
Escalus Kennedy

এসকালাস কেনেডি

এসকালাস কেনেডি বামেন্ডা বিশ^বিদ্যালয়ের স্নাতকশ্রেণির ছাত্র। তাঁর গ্যাংগং- গভর্নমেন্ট বাইলেংগুয়াল প্রাইমারি স্কুল (জিবিপিএস)-এর দুই বছর শিক্ষকতা করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। বর্তমানে তিনি সাসটেইনেবল ইকোসিস্টেম ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি এসইউএসটিএআইএন ক্যামেরুনে গত তিন বছর ধরে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে জনগোষ্ঠী সংহতকরণ (কমিউনিটি মোবিলাইজেশন) বিষয়ে কাজ করছেন। তিনি আশা করেন যে, তিনি একজন জনগোষ্ঠীর উন্নয়নকর্মী হবেন এবং বিশ^নাগরিক হয়ে উঠবেন। 

আরো দেখুন
GUIBERT PESKY KAMAYOU TONGUE

গুইবার্ট পেস্কি কামায়ৌ টাংগ

ERA Team with HANS RONY TCHOUPA NGANDJUI

গুইবার্ট পেস্কি-এর পরিবেশগত মূল্যায়ন এবং ভূমি ব্যবহারের পরিকল্পনা বিষয়-সহ এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড কনজারভেশন মেজারস বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি রয়েছে। তিনি পশ্চিম ক্যামেরুনে ইন্টিগ্রেটেড এগ্রিকালচার অ্যান্ড অরগানিক মৌমাছি পালন উন্নয়ন প্রকল্পের অংশ হিসেবে এসএডিইএ (সাইনারজিস অব অ্যাকশন ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড এডুকেশন) ক্যামেরুন (প্রো ডিআইএএবি)-এর একজন প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করেন।

গুইবার্ট দৃঢ়সংকল্পবদ্ধ, পরিশ্রমী এবং উচ্চাকাক্সক্ষী এবং তিনি টেকসই উন্নয়নের জন্য জাকিসঙ্ঘের একটি সংস্থার সদস্য হওয়ার উচ্চাশা রাখেন, যাতে তিনি আফ্রিকা বিশে^ উন্নয়নে অবদান রাখতে পারেন। 

আরো দেখুন
HANS RONY TCHOUPA NGANDJU

হান্স রনি টিসিএইচওইউপিএ এনজিএএনডিজেইউ

হান্স রনি ওয়েস্টার্ন ক্যামেরুনে (প্রো ডিআইএএবি) ইন্টিগ্রেটেড এগ্রিকালচার অ্যান্ড অরগানিক বিকিপিং ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের অংশ হিসেবে এসএডিইউ ক্যামেরুনের একজন জনগোষ্ঠী উৎসাহদাতা। তিনি বাফাং-এর গ্রামীণ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (সিএফআর) থেকে কৃষি অপারেটর ডিপ্লোমা অর্জন করেন। হান্স এসএডিইএ ক্যামেরুনের মধ্যে কৃষকদের টেকসই কৃষিচর্চার প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকেন। তিনি কৃষি এবং গবাদিপশু পালনে উৎসাহী এবং তিনি তাঁর দেশে সবচেয়ে সফল এগ্রোপাস্টোরাল উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখেন।

আরো দেখুন
Marcelle WOKO NECHEU

মার্সেল ডব্লিউওকেও এনইসিএইচইউ

ERA Team with Erika Duchelle KOUOSSEU TCHIMKO and Damals Vidane TCHOUPA SIETCHA

মার্সেল ডব্লিউওকেও এনইসিএইচইউ-এর জৈব এগ্রোপেস্টোরালিজম বিষয়ে একটি পেশাদার যোগ্যতার সনদ রয়েছে। তিনি দুই বছর ধরে হাঁস-মুরগি শূকর পালন করছেন। তাঁর জৈব এগ্রোপেস্টোরালিজম চর্চার অভিজ্ঞতার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি পরিবেশ মানব-স্বাস্থ্য উভয় ক্ষেত্রে এই চর্চার সুবিধার কথা তাঁর চারপাশের লোকদের বোঝানোর জন্য এবং বিষয়ে সংবেদনা তৈরির জন্য এটিকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছেন। মার্সেল দুটি সমবায়ের সক্রিয় সদস্য। এই সমবায়গুলো একচেটিয়াভাবে জৈব এগ্রোপেস্টোরালিজম নিয়ে কাজ করে এবং তাদের লক্ষ্য হলো এই চর্চাকে জনপ্রিয় করে তোলা এবং তরুণদের সত্যিকার অর্থেই এর প্রতি আগ্রহী করে তোলা এবং তরুণদের এটি বোঝানো যে, এর মধ্যদিয়ে তারা স্ব-কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারবে। 

আরো দেখুন
PATRICK HERVE DZIETCHUENG KOM

প্যাট্রিক হার্ভ ডিজিয়েচুয়েং কেওএম

প্যাট্রিক হার্ভ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে গাছপালা উৎপন্নে বিশেষত্ব-সহ একজন কৃষিবিদ। তিনি ইকোলোজি জৈবচাষে বিশেষজ্ঞ একজন স্বাধীন প্রশিক্ষক। তিনি বেশ কিছু প্রশিক্ষণ অধিবেশন পরিচালনা করেছেন ; যার মধ্যে অতি সম্প্রতি জৈব গুড এগিকালচার প্র্যাকটিস (জিএপি), ন্যাশনাল ডিরেক্টরেট অব এডুকেশন (ডিএনই) এবং অলটারনেটিভ ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট (এডিডি)-এর সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে জৈব ইনপুট জৈব উৎপাদন বিষয়ে প্রশিক্ষণ পরিচালনা করেন। প্যাট্রিক ক্যামেরুনের ইবানজেলিকাল বিশ^বিদ্যালয়ের সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে পিআরওএফওসিএপি প্রকল্পের আওতায় জৈব ইনপুট উৎপাদন ব্যবহার সম্পর্কে জৈবচাষাবাদ উপদেষ্টাদের প্রশিক্ষণের সাথে যুক্ত ছিলেন। তাঁর লক্ষ্য হলো ডিজিটাল প্রযুক্তিকে সুসংহত করে আরও দক্ষ জৈবচাষাবাদ প্রশিক্ষণ পরিষেবা প্রদান করা এবং এর জন্য তরুণ নারীদের প্রস্তুত করা।

আরো দেখুন
RUTH MAKOUNDJOU

রুথ মাকাউন্ডজৌ

ERA Team with PATRICK HERVE DZIETCHUENG KOM

রুথ মাকাউন্ডজৌ-এর গবাদিপশু উৎপাদন জলজকৃষি বিষয়ে কৃষিপ্রকৌশল ডিগ্রি রয়েছে। এর পাশাপাশি তিনি এমবিএ করেছেন। ২০১৮ সাল থেকে তিনি একজন স্বাধীন শিক্ষক। ইতোমধ্যেই তিনি জিআইজেড-এর সাথে যৌথ অংশীদারিত্বে বিভিন্ন প্রকল্পে বেশ কিছু প্রশিক্ষণ পরিচালনা করেছেন। উদাহরণস্বরূপ প্রযোজকদের জন্য স্কুল অব এগ্রিকালচারাল এন্টারপ্রেনারশিপ (এফবিএস) এবং গুড ব্রিডিং প্র্যাকটিস-এর কথা উল্লেখ করা যায়। ২০২২ সালে তিনি অন্যান্য সংস্থার সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে ক্যামেরুনের ইভানজেলিক বিশ^বিদ্যালয়ের একটি প্রকল্পের অধীনে কৃষিবিদ্যায় এগ্রোপাসটোরাল উপদেষ্টাদের প্রশিক্ষণের নেতৃত্ব দেন। রুথ গতিশীল এবং উচ্চাকাক্সক্ষী। তিনি লোকেদের এটা বোঝাতে চান যে, জৈবচাষ ভবিষ্যতের জন্য এবং পরিবেশের জন্য অপরিহার্য।

আরো দেখুন
TEBI SULIVETTE ATUH

তেবি সালিবেটি এটিইউএইচ

তেবি সালিবেটি এটিইউএইচ- ব্যবসা প্রশাসন বিষয়ে স্নাতকডিগ্রি অর্জন করেন এবং তাঁর হিসাববিজ্ঞান, বিপণন, বাণিজ্য-গণিত, আইন সরকার বিষয়ে হার্বাড অ্যাংলো স্যাক্সন কলেজ ইয়াওন্ডি-তে শিক্ষকতা করার দুই বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি আলামান্ডাম কমিউনিটি ক্রেডিট অ্যান্ড সেভিংস (এএলএসিসিএস) এবং বামেন্ডা আঞ্চলিক ট্রেজারিতে তিন মাসের একটি ইন্টার্নশিপ করেছেন। তাঁর উচ্চাশা হলো তাঁর জনগোষ্ঠীর লোকেদের আর্থিক স্বাধীতা বাড়ানো এবং দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী মানুষের  অবস্থার উন্নতি করা।  

আরো দেখুন
আবির আদলি

আবির আদলি

লাইফ ভিশন এনজিও প্রান্তিক জনগোষ্ঠী, বিশেষত নারী ও তরুণদের কৃষিচর্চা উন্নত করার জন্য তাদের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সরবরহ, কৃষি ভিডিও নির্মাণ, টেকসই কৃষিচর্চা এবং কৃষক মাঠ বিদ্যালয় পরিচালনার মাধ্যমে কৃষকদের কৃষিচর্চা উন্নত করতে কাজ করছে। আবির আদলি ২০১৩ সাল থেকে তাদের সাথে কাজ করছেন। কৃষক মাঠ বিদ্যালয় পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনায় তিনি ব্যাপক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। নিমা আবদেল, মেসিহ, মারোলা ইউসুফ ও নোরা সামির সবাই কৃষক মাঠ বিদ্যালয়ের সমন্বয়কারী হিসেবে কাজ করছেন। এরা সবাই এনজিও থেকে ভালোভাবে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন এবং তারা প্রত্যেকে ৮০ থেকে ১০০ জন নারী এবং ২টি কৃষক গ্রামের তদারকি করছেন।

আরো দেখুন
আহমেদ আবদেল গণি

আহমেদ আবদেল গণি

আহমেদ আবদেল গণির প্রশিক্ষণ ও কারিগরি শিক্ষায় আট বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে। তরুণদের দক্ষতা বিকাশের সাহায্যে ভালো কর্মসংস্থানের মাধ্যমে নিরাপদ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে তিনি বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করেছেন। এই দলে আরও আছেন মোহাম্মদ আবদেল রহমান ও মোহাম্মদ আবদেল সালাম।

আরো দেখুন
আহমেদ হামদি

আহমেদ হামদি

আহমেদ হামদি শাকিরায় একটি নারী উন্নয়ন এনজিও-র নির্বাহী ও আর্থ ব্যবস্থাপক। এছাড়াও তিনি প্রশিক্ষক এবং মোবাইল ও ল্যাপটপের প্রযুক্তিবিদ হিসেবে কাজ করছেন। বেশ কয়েকটি সরকারি প্রচারণায় তিনি স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি মোহাম্মদ আবদেল রহিম, রাসমেয়া সামির ও ইসরা মাহমুদের সাথে দলভুক্ত হয়ে কাজ করছেন।

আরো দেখুন
আহমেদ মোহাম্মদ

আহমেদ মোহাম্মদ

আহমেদ মোহাম্মদের ব্যবসায় প্রশাসনে ডিগ্রি আছে এবং তিনি তাঁর নিজের জমিতে একটি খামার তৈরি করেছেন। কৃষকদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে সহায়তা করার জন্য তিনি তার প্রতিবেশী ও কমিউনিটির সাথে আধুনিক প্রযুক্তির জ্ঞান ও অগ্রগতি শেয়ার করতে খুবই পছন্দ করেন।

আরো দেখুন
Ashraf Sayed

আশরাফ সায়িদ

আশরাফ সায়িদ আপার ইজিপ্টের তৌহ গ্রামে উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করছেন। প্রজেক্টর পাওয়ার আগেও করতেন। তিনি তার জমি কৃষকদের জন্য ছেড়ে দেন, যাতে তারা সেখানে সমবেত হয়ে একে অপরের সাথে নিজ নিজ অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারে।

আরো দেখুন
আয়া গামাল

আয়া গামাল

আয়া গামাল কমিউনিটি উন্নয়ন এবং শিল্পকলাসহ স্থানীয় জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে অনেক যুব-নেতৃত্বাধীন স্বেচ্ছাসেবী কর্মসূচিতে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করছেন। এই দলের অন্য সদস্যরা হলেন মোহাম্মদ হেলাল, রেদা ইব্রাহিম ও সারা গামাল।

আরো দেখুন
 আজজা আহমেদ

আজজা আহমেদ

আজজা আহমেদ মনোবিজ্ঞান ও স্পেশাল নিডস ডেভেলপমেন্ট বিষয়ে ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি ‘ইয়ুথ অব শারকিয়া’ নামক এনজিও-র নির্বাহী ব্যবস্থাপক। শারকিয়ার আধুনিক বিজ্ঞান একাডেমির প্রশিক্ষক নাদের দিয়া, দন্ত্যচিকিৎসাবিদ্যায় ডিগ্রিধারী আলিয়া শাবান এবং কৃষিবিদ্যায় ডিগ্রি অর্জনকারী নুরহান হায়সাম তার সাথে কাজ করছেন। শারকিয়া এনজিওটির তরুণ কর্মীরা স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জন্য সমাজ, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা সেবার উন্নয়নে সক্রিয় নাগরিক হওয়ার জন্য তরুণদের দক্ষতা বিকাশে কাজ করছে।

আরো দেখুন
 Elham Ahmed

ইলহাম আহমেদ

বদর এনজিও একটি যুব-সংগঠন। সংগঠনটি আপার ইজিপ্টের আস্যত গভরনেইটের আওনা গ্রামে কাজ করে। এই সংগঠনের মধ্যদিয়ে ইলহাম আহমেদ এবং আলি আবদেল মেগিদ কৃষিকেন্দ্রিক জনগোষ্ঠীর প্রতি দৃষ্টি রাখেন এবং ব্যক্তিগত ও জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে সংগঠনটিকে একটি স্তম্ভ হিসেবে বিবেচনা করেন। বদর এনজিও সরকার, নাগরিক সমাজ ও ফান্ডিং অ্যাজেন্সির সহযোগিতায় টেকসই উন্নয়নে প্রকল্পগুলোকে সহায়তা দিয়ে থাকে।

আরো দেখুন
হেবা ইশাক

হেবা ইশাক

হেবা ইশাক ‘উইমেন অ্যান্ড কোমিউনিটি ফর ডেভেলপমেন্ট’ নামের এনজিও-র একজন প্রতিষ্ঠাতা। এই এনজিওটির লক্ষ্য হলো ব্যক্তি ও জনগোষ্ঠীপর্যায়ে জীবিকা বাড়াতে মানবিক ও উন্নয়ন সেবা প্রদান করা। তাদের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য তারা সমমনা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে অংশীদারি নিশ্চিত করে। তারা এআইপি (এগ্রিকালচার ইনোভেশন প্রজেক্ট) এবং অন্যান্য প্রকল্পগুলোর সহযোগিতায় কাজ করছে যা কৃষি- পরিবারের জীবিকার দিকে খেয়াল রাখে।

আরো দেখুন
Hesham Mohamed

হেশাম মোহাম্মদ

হেশাম মোহাম্মদ স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের পর থেকে কৃষি উন্নয়নে কাজ করে চলেছেন। ‘ইদ আলা ইদ ফাউন্ডেশন’র প্রকল্প ব্যবস্থাপক হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার আগ পর্যন্ত হেশাম ছোট্ট একটি গ্রামে একটি ছোট্ট এনজিওতে উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করেছেন। ‘ইদ আলা ইদ ফাউন্ডেশন’ আপার ইজিপ্টে বেশিরভাগ সরকারি কাজ করে থাকে। তিনি এবং তার সহকর্মী গামাল ইদ বিশ্বাস করেন যে, মিশরীয়দের একটি সমৃদ্ধ সংস্কৃতি ও বিপুল সম্পদ রয়েছে। এই সম্পদ মিশরীয় কৃষকদের তাদের উন্নত ভবিষ্যতের জন্য সাবধানে ও দক্ষতার সাথে ব্যবহার করা উচিত।

আরো দেখুন
মাজেদ ইউসুফ

মাজেদ ইউসুফ

আওয়ার চিল্ড্রেন ফর ডেভেলপমেন্ট এনজিও শিশু, তরুণ, নারী এবং ক্ষুদ্র কৃষকসহ প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সহায়তা করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নিজেদের ওপর নির্ভরশীল এবং যারা বাড়তি আয় করার মতো কাজ খোঁজেন তাদের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর মধ্যদিয়ে কাজটি করে থাকে। এই দলে আরও আছেন মাজেদ ইউসুফ, মরিয়ম ফাহিম, মরিয়ম সামেহ এবং মাইকেল শাহাতা।

আরো দেখুন
মারিয়ানা জারিফ

মারিয়ানা জারিফ

মারিয়ানা জারিফ, ওয়াফা রিজক, সাবরি লাহজি ও থানা ফাওয়াজÑ এরা সবাই ‘ডাউইর’ নামে একটি এনজিওতে একত্রে স্থানীয় কৃষক জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে কাজ করে। তাদের লক্ষ্য হলো ক্ষুদ্র কৃষকদের আয় বাড়ানোর মাধ্যমে তাদের জীবনমান উন্নত করা, কৃষিসামগ্রীর রপ্তানি উৎসাহিত করা এবং কৃষিকাজে নারীর ভূমিকা বাড়ানো। এই এনজিওটি সরকারের সেচ মন্ত্রণালয়, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা কেয়ারসহ অনেক সংস্থার সহযোগিতা নিয়ে কাজ করছে।

আরো দেখুন
মাইকেল আতেফ

মাইকেল আতেফ

মাইকেল আতেফ ‘উইমেন অ্যান্ড কোমিউনিটি ফর ডেভেলপমেন্ট’ নামের এনজিও-র একজন প্রতিষ্ঠাতা। এই এনজিওটির লক্ষ্য হলো ব্যক্তি ও জনগোষ্ঠীপর্যায়ে জীবিকা বাড়াতে মানবিক ও উন্নয়ন সেবা প্রদান করা। তাদের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য তারা সমমনা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে অংশীদারি নিশ্চিত করে। তারা এআইপি (এগ্রিকালচার ইনোভেশন প্রজেক্ট) এবং অন্যান্য প্রকল্পগুলোর সহযোগিতায় কাজ করছে যা কৃষি- পরিবারের জীবিকার দিকে খেয়াল রাখে।

আরো দেখুন
মোহাম্মদ আবদেল হালিম

মোহাম্মদ আবদেল হালিম

মোহাম্মদ আবদেল হালিম উন্নয়ন বিষয়ে ডিগ্রি অর্জন করেছেন। এছাড়াও তিনি আইসিটি প্রযুক্তিতে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। তিনি কৃষি সমবায়গুলোর সাথে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করেছেন এবং তাদের সাহায্য করার জন্য সেচের পানি সাশ্রয় করার উপায় বের করেছেন। কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের কৃষি-প্রকৌশলী মানাল হাফেজ, কৃষক আবদেল রহমান আহমেদ এবং হিসাববিজ্ঞানের শিক্ষার্থী হাজেরা ওউদা তার সাথে কাজ করছেন। দলটি ভ্যালু অ্যাডেড ব্যবসায়ের মাধ্যমে কৃষকদের জীবিকার উপায় বাড়ানো এবং নতুন প্রযুক্তি প্রয়োগ করে কৃষকদের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

আরো দেখুন
মোহাম্মদ হাসান

মোহাম্মদ হাসান

মোহাম্মদ হাসান বেনি সুয়েফ বিশ^বিদ্যালয় থেকে প্রকৌশলে ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি ‘কোলেক্স’ নামের একটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা। এই প্রতিষ্ঠানটি পরিবেশ সংক্রান্ত পরিসেবা দিয়ে থাকে। তিনি তার পরিকল্পনা ও উদ্যোক্তা দক্ষতার জন্য বেশ কয়েকটি পুরস্কার পেয়েছেন। ‘কোলেক্স’ টেকসই কৃষি-বিপণন এবং বায়োগ্যাস ইউনিট উৎপাদনের কাজ করে থাকে। ‘কোলেক্স’ ও সাহের এলআমির যৌথভাবে কৃষি বর্জ্য ব্যবস্থাপনাসহ পরিবেশ ও কৃষি সংক্রান্ত পরামর্শ সেবা দিয়ে থাকে।

আরো দেখুন
রাশওয়ান গাদ এলরব

রাশওয়ান গাদ এলরব

রাশওয়ান গাদ এলরব সেই ২০০৩ সাল থেকে উন্নয়ন কাজে নিয়োজিত। তিনি জীবিকা বাড়াতে ও প্রতিবেশী জনগোষ্ঠীর সচেতনতা বাড়াতে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তার দলে আরও রয়েছেন হামাদা আবদেল নাজির সাবেত, আজজা সায়িদ ও শায়মা মাহমুদ। আনুষ্ঠানিক পদ্ধতিতে এই জনগোষ্ঠীগুলোকে সেবা প্রদান করার লক্ষ্যে এনজিও আফদাল (বেটার) জনগোষ্ঠী উন্নয়ন দল গঠন করা হয়। তারা উৎপাদন বাড়াতে সহায়তা করে ক্ষুদ্র চাষিদের উপার্জন বাড়ানোর দিকে নজর রাখে। এনজিও-টি ইউএসএআইডি, ইউএন এবং সেভ দ্য চিল্ড্রেনসহ অনেক ফন্ডিং অ্যাজেন্সির সাথে কাজ করেছে।

আরো দেখুন
সামি দাউদ

সামি দাউদ

সামি দাউদ ক্ষুদ্র কৃষকদের সহায়তা প্রদানকারী একটি সংস্থা আইডিএএম’এস-এ সমন্বয়কারী হিসেবে কাজ করছেন। এই প্রকল্প ও এনজিওটি সেসব ক্ষুদ্র কৃষকদের প্রতি দৃষ্টি রাখে, যারা দুইটি বা তারও কম ফেডানের মালিক। সংস্থাটি কৃষকদের উৎপাদন বাড়াতে এবং ফসলে বৈচিত্র্য আনতে সহায়তা করে। এর পাশাপাশি সামি কৃষি-সমবায়ের জন্যও কাজ করছেন। তিনি শিশুদের সাথে কাজ করে এবং তাদের কৃষিকাজ শিখিয়ে দারুণ আনন্দ পান।

আরো দেখুন
Anuradha

Anuradha

(team member of WASSAN organisation, Ananthapur )

is currently working as coordinator and field officer at Janajivan MACS, a farmer producer organisation in Nallacheruvu that empowers youth, women, children and farmers on the benefits of agriculture. She plans to use the smart projector as a visual learning tool to demonstrate ecological practices in rural communities during field visits and develop the business of Farmer Producer Organisations by empowering consumers and producers.

আরো দেখুন
Sandeep

Sandeep

(team member of WASSAN organisation, Ananthapur )

graduated in Agricultural Science in 2016 and has been working with various organisations and farming communities to develop a sustainable and agro-ecological model of agriculture in Andhra Pradesh. Currently he is a member of WASSAN organisation which is working on developing replicable and scalable institutional models, agro-ecological planning tools, capacity-building models and incentive mechanisms to promote sustainable agriculture in India. His ambition is to train and impart knowledge to communities using smart projectors that will help them practice agro-ecological farming methods to combat climate change and global warming.

আরো দেখুন
Bhairav Kumar

Bhairav Kumar

(team member of CSA organisation)

is from Jangampalli, Kadapa District, Andhra Pradesh and has a strong foundation in traditional agriculture practices. He graduated from Punjab Rao Deshmukh Krushi Vidhyapeeth, Akola (P.D.K.V) university with BSc in Agriculture. Currently he is working as Programme Officer - Agriculture (Production/Training) in Centre for Sustainable Agriculture (CSA), working with Farmer Producer Organisation’s in agriculture production and the development of organic /natural farming package of practices. Through his organisation he aims to create awareness of sustainable practices to farmers through training, rallies, exposure visits, community level demonstrations, group meetings and video dissemination in villages.

আরো দেখুন
Jasmin

Jasmin

(team member of CSA organisation)

Jasmine was born and brought up in a small farming family and graduated with a BA Arts. She has done a lot of awareness work on health and nutrition of school children, women and especially pregnant women. Since 2019 she has been volunteering at the Centre for Sustainable Agriculture (CSA) promoting organic/natural farming and nutrient gardens/kitchen gardens in her village in Panchayat. She started Bio Enterprise 2 years ago with help from her husband and technical support from CSA, to promote and organise farmers towards organic farming.  With the smart projector she wants to create awareness and promote organic/natural farming practices.

আরো দেখুন
Bobbili Janaki

Bobbili Janaki

(team member of Sabala NGO)

has been with Sabala NGO for 5 years working with tribal people to assist with forming Farmer Producer Organisations (FPOs). She works in Vizianagaram District, her main emphasis is to assist farmers to carry out Natural Farming.

As her work involves giving training and conducting meetings on the benefits of natural farming, she wants to make use of the smart projector to show farmers how to do organic farming at low cost and still be able to get high returns.

আরো দেখুন
Bobbili Syamala

Bobbili Syamala

(team member of Sabala NGO)

has been working with Sabala NGO for 5 years on the formation of Farmer Producer Organisations, training and conducting meetings on the benefits of organic farming. She wants to use the smart projector to educate farmers on how to do organic farming with less investment and higher returns.

আরো দেখুন
Kommu Eswara Rao

Kommu Eswara Rao

(team member of Sabala NGO )

works with farmers who are in Self-Help Groups and Farmers’ Clubs, conducting meetings with young farmers, screening videos, imparting training and creating awareness to adopt natural farming with less investment so as to earn more income. He also provides training on how to market as a group. Through using the smart projectors, he wants to make farmers more aware of the benefits of organic farming.

আরো দেখুন
Budda Anuradha

Budda Anuradha

(team member of WASSAN organisation, Telangana)

has been working in BSI (Business Service Information) MACS (Mutual Aided Cooperative Society) as an operator in Vikarabad District, Telangana state for 7 years. She helps farmers by supplying good quality seeds, local variety seeds, implementing agricultural techniques, participating in farmer meetings and providing information about rainfall patterns amongst others. She is very keen in helping farmers through using the smart projector by screening the videos.

আরো দেখুন
Pothula Buggappa

Pothula Buggappa

(team member of WASSAN organisation, Telangana)

has over 15 years of experience working with farmers.  Initially, he started with APRLP (Andhra Pradesh Rural Livelihood Programme), a government program. He formed many farmer groups with different ideas like improving soil fertility, fish farming and setting up seed banks that help farmers get good quality seeds and marketing their produce for premium prices.

For the next 3 years, under RRACP (Revitalizing Rainfed Agriculture Conference Programme) he continued to help farmers develop farmer groups and this continued under APPI (Azeem Premji Philanthropic Initiatives) and others, helping the groups to get loans. With the smart projector he intends to continue to help farmers by showing practical videos in local languages.

আরো দেখুন
D D NAIDU

D D NAIDU

(team leader of Susag millet sisters)

has been working at SVDS NGO which is a community-based organisation since 2015 as a team leader and has extensive experience in managing and facilitating Farmer Field Schools and sustainable agriculture. He has over 8 years experience working with mostly tribal farmers and marginal farmers and the Millet Sisters who are doing organic farming. He is a trainer and has been using his skills to train farmers on biodiversity conservation and bio inputs, nutrient preparation and use. Naidu is passionate about organic agriculture, especially natural resource management and conservation.

আরো দেখুন
Satya Rao

Korra Satya Rao (team member of Susag millet sisters)

has been working at SVDS NGO as a “Master Sangamithra” for 3 years with Susag Millets Sisters. As such he strengthens, mobilises and motivates the FPO members, helps them with getting loans and trains them on natural farming practices.

He intends to use the smart projector and the Access Agriculture videos to improve farmers knowledge.

আরো দেখুন
Thuburu Shanti

Thuburu Shanti

(team member of Susag millet sisters)

has an MA in Economics and was determined to work in the community. Since 2017 she has been working at Susag Millet Sisters FPO as a Community Education Officer. She is very happy working in this FPO as it has enabled her to create awareness about organic agriculture with a large number of farmers. She is keen to use the smart projector to enable farmers to get more income by adopting natural farming.

আরো দেখুন
Gemmeli Thoudanna

Gemmeli Thoudanna

(team member of Vikasa NGO)

is working at Vikasa NGO as a field officer for natural farming. He helps to motivate 800 farmers to do natural farming and supports them by forming Farmer Producer Organisations to help with their marketing.

আরো দেখুন
Midathana Hemalatha

Midathana Hemalatha

(team member of Vikasa NGO)

completed her degree in Bachelor of Commerce and then started working in Vikasa NGO in 2014. This NGO runs a thrift society called Vikasa MACTS and Hemalatha is working as a field officer and accountant there. She works with tribal farmers to help them save and disburse savings at low interest and create awareness about organic farming. With smart projector she wants to help farmers understand organic farming better.

আরো দেখুন
Kumar Neeraj

Kumar Neeraj

‘Revolution will be planted!’
The organisation was co-founded by Kumar Neeraj in 2017 with the idea of transforming the prevailing unprofitable agricultural system in his village Durdih from monoculture farming to ecological agroforestry where diversification of crops is welcomed. From his childhood, he has been passionate about rural life which he finds to be more sustainable and inclusive, close to natural environment. He realised that now his village is not self-sustainable any more. The people are migrating to cities and the new generation is not interested in farming in spite of having all basic resources. So, after his study, he founded Khetee at his own village which conducts community development projects focusing primarily on agroforestry.

আরো দেখুন
Pangi Lakshmi

Pangi Lakshmi

(team member of Adivasamitra organisation)

has a BSc in Computer Studies and is facilitating project activities at village level in Adivasamitra organisation where she is involved with facilitation and mobilisation. Her work includes working with vulnerable members of the community. For the future she will be involved in plans to expand organic farming and setting up a model farm, including using the smart projector.

আরো দেখুন
Ramanamma

Ramanamma (team leader of Vikasa NGO)

works in Alluri Seethararaju District of Andhra Pradesh. She has worked closely with tribal farmers for the past 28 years, creating awareness and motivating the farmers to practice Natural Farming.

আরো দেখুন
Salla Venkata Lakshmi

Salla Venkata Lakshmi

(team member of Adivasamitra organisation)

is facilitating project activities at village level in Adivasamitra organisation. Her responsibilities include community mobilisation, organising meetings, training community members, creating awareness and promoting skills, identifying grievances and assisting the community in redressal through government departments.

She also identifies the vulnerable members of the community and applies for suitable programs in the project as well as government schemes. For the future she has targeted to expand organic farming in 15 villages, especially on mushroom cultivation, developing a nursery and a model farm.

আরো দেখুন
Vanthala Matsyaraju

Vanthala Matsyaraju

(team member of Adivasamitra organisation)

has been working for Adivasamitra organisation for over 7 years. He received training on organic farming techniques from ZPNF and RYSS and has achieved in converting 100 families to practice natural farming. In future, he aims to bring organic farming to hundreds more unskilled farmers and help develop mushroom cultivation together with marketing facilities so as to bring income to communities.

আরো দেখুন
কোনান এন’গুয়েসান রিচমন্ড

কোনান এন’গুয়েসান রিচমন্ড

২০১৭ সালে যখন তিনি একটি সভায় অংশগ্রহণ করেছিলেন তখন থেকেই তাঁর উদ্যোক্তা বিষয়ে আগ্রহ জাগে, যদিও তখন তিনি শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁর সহযোগীদের সাথে কাজ করার সময় তিনি সহ-প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে ‘ফ্যাং দল’ শুরু করেন, যেটি কৃষি প্রকল্পগুলোর নকশা তৈরি এবং বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে একটি বিশেষজ্ঞ সংস্থা বা দল। তিনি একজন শিক্ষার্থী উদ্যোক্তা হয়ে ওঠেন এবং আইএনপি-এইচবি (ইন্সটিটিউট ন্যাশনাল পলিটেকনিক ফেলিক্স হাউফুয়েট বোইনি ডি ইয়ামোসৌক্রো) নামক উদ্যোক্তা ক্লাবে যোগদান করেন এবং ২০১৮ সাল থেকে তিনি সেখানে কমিউনিটি ব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। কৃষি এঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা অর্জনের পর তিনি সোসাইটি আফ্রিকান ডি প্লানটেশন ডি’হ্যাভস (এসএপিএইচ) সংস্থায় যোগদান করেন। বর্তমানে তিনি সেখানে পাইথোপ্যাথোলজিস্ট হিসেবে কাজ করছেন। এর পাশপাশি নিজ কমিউনিটিকে সহযোগিতা করার জন্য উদ্যোক্তা প্রকল্পগুলোও চালিয়ে যাচ্ছেন।

আরো দেখুন
এলফাস এলকানাহ মাসাঙ্গা

এলফাস এলকানাহ মাসাঙ্গা

এলফাস বুকুরা কৃষি কলেজ থেকে কৃষি ও বায়োটেকনোলজি-তে ডিপ্লোমা করেন এবং তাঁর পারমাকালচার, জৈবসার ও জৈব-গতিশীল কৃষি বিষয়ের কোর্সে অংশগ্রহণ করার প্রশংসাপত্র রয়েছে। তিনি সিড সেভার’স [বীজ সংরক্ষণকারী] নেটওয়ার্কের সাথে কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি ‘স্লো ফুড’ কেনিয়ায় জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ বিষয়ে কৃষক প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করছেন, একইসাথে তিনি কেনিয়ায় ‘স্লো ফুড ইয়ুথ’ নেটওয়ার্কের সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এর পাশাপাশি তিনি এই একই নেটওয়ার্কের আফ্রিকা অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যক্তি। এলফাস একটি দেশের অ্যাসোসিয়েশন অব সোস্যাল মিডিয়া প্রোফেশনাল (এএসএমপি)-এর দায়িত্ব পালন করার পাশাপশি ক্লাইমেট চেঞ্জ আফ্রিকা অফরচ্যুনিটি (সিসিএও)-এর ক্লাইমেট ইন আফ্রিকা প্রোগ্রামের গ্রিন অ্যাম্বাসেডর হিসেবেও নিয়োজিত। এলফাস সত্যিকারের একজন পরিবেশকর্মী এবং তিনি কেনিয়ার বিভিন্ন জনগোষ্ঠীতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষ রোপণ কার্যক্রমের সমন্বয় করে থাকেন। রাস্তায় আবর্জনা ফেলে রাস্তা নোংরা করবে না এই সচেতনতা তৈরি করতে অতিসম্প্রতি তিনি নাকুরু থেকে নাইরোবি পর্যন্ত ৭০ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে প্রচারণা চালিয়েছেন। গ্রামীণ এলাকায় যেখানে বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সুবিধা নেই, সেখানে মাঠপর্যায়ের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বিশেষত ‘স্লো ফুড’ বিষয়ক প্রশিক্ষণে তিনি স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহারের পরিকল্পনা করছেন।

আরো দেখুন
খ্রিস্টোফার মোয়াজাই

খ্রিস্টোফার মোয়াজাই

তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ে ডিপ্লোমা করেছেন। এছাড়াও তিনি ব্যবসায় ও নকশা, ডাটা বিশ্লেষণ ও পরিচালনা, নাগরিক নেতৃত্ব, চৌকস চাষাবাদ এবং জৈবকৃষিকাজ বিষয়ে কোর্স করেছেন। তিনি কোস্ট ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি (সিআইটি) থেকে প্রকল্প ব্যবস্থাপনায় ডিপ্লোমা শেষ করেছেন। হাতে-কলমে জৈবচাষাবাদের পাশাপাশি তাঁর মাঠপর্যায়ে কাজ করারও অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি জনগোষ্ঠীভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ‘ইনুয়া-বিজ কেনিয়া’ প্রতিষ্ঠা করেন এবং বর্তমানে তিনি এর প্রকল্প পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। প্রতিষ্ঠানটি তরুণদের উদ্যোক্তা হওয়ার এবং প্রতিষ্ঠান পরিচালনার প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। তিনি তাইটার টাবেটা কাউন্টিতে ‘ইয়াং আফ্রিকান লিডার্স ইনেশিয়েটিভ’ (ওয়াইএএলআই)-এর প্রধান প্রতিনিধি। খ্রিস্টোফার ‘ইনুয়া-বিজ কেনিয়া’য় বিশেষত, গ্রামাঞ্চলে যেখানে বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সুবিধা সীমিত সেখানে প্রশিক্ষণের কাজে স্মার্ট প্রজেক্টরের ব্যবহার এবং তাঁর জনগোষ্ঠীতে পরিবেশ, খাদ্য নিরাপত্তা ও আধুনিক কৃষিকাজ সম্পর্কিত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন।

আরো দেখুন
মাউরিন নেজেরি মেইনা

মাউরিন নেজেরি মেইনা

মাউরিন কেনিয়ার কিটালের ম্যানোর হাউজ এগ্রিকালচার সেন্টার (এমএইচএসি) থেকে বায়ো-ইনসেন্টিভ কৃষিতে ডিপ্লোমা অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি কেনিয়ায় স্কুল ও কলেজগুলোতে পারমাকালচার (এসসিওপিই) মাঠ-প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করছেন, যা তরুণদের এগ্রোইকোলজি ও পারমাকালচার চর্চার মাধ্যমে স্কুলের পতিত জমিগুলো খাদ্য বাগানে রূপান্তর করতে সক্ষম করে তুলছে। তিনি শিশুদের বিশেষত যাদের বিশেষ প্রয়োজন তাদের জীবন-যাপনে দক্ষ করে তোলেন। মাউরিন জৈবকৃষি অন্তঃপ্রাণ এবং সবসময় তাঁর জনগোষ্ঠীর পরিবর্তনের অ্যাজেন্ট হওয়ার লক্ষ্যে অবিচল। তিনি কেনিয়ায় বায়ো-ইনসেন্টিভ এগ্রিকালচার সেন্টারে মাঠকর্মী ও বীজ ব্যাঙ্ক ব্যবস্থাপক হিসেবেও কাজ করছেন। মাউরিন মনে করেন, আগে তিনি শুধু কাগজ ব্যবহার করে শিশুদের যা শিখিয়েছেন তা তাদের দৃশ্যচিত্রে দেখানোর জন্য স্মার্ট প্রজেক্টর উত্তম উপায় হতে পারে। তিনি তাঁর আশেপাশের জনগোষ্ঠীর তরুণ কৃষক ও নারীদের স্মার্ট প্রজেক্টরে থাকা কৃষক থেকে কৃষক ভিডিওগুলো দেখার জন্য আমন্ত্রণ জানাবেন বলেও ঠিক করেছেন।

আরো দেখুন
 সিলভিয়া ওয়াংগুই জাঞ্জো

সিলভিয়া ওয়াংগুই জাঞ্জো

কেনিয়াট্টা বিশ^বিদ্যালয় থেকে বাণিজ্যিক-মানবসম্পদ উন্নয়ন বিষয়ে ¯œাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি কেনিয়ার কমিউনিটি সাসটেইনেবল এগ্রিকালচার অ্যান্ড হেলথি এনভায়রনমেন্টাল প্রোগ্রাম (সিএসএইচইপি)-এ প্রাশসক ও মাঠ-কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সিএসএইচইপি তরুণ, নারী, শিশু ও আদিবাসীদের কৃষিকাজের সুবিধার জন্য ক্ষমতায়িত করে। সিলভিয়া মাঠপর্যায়ে কাজ চলাকালে এবং তাঁর গ্রামীণ জনগোষ্ঠীতে কৃষিচর্চাগুলো দেখানোর জন্য শেখার সরঞ্জাম হিসেবে স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহারের পরিকল্পনা করছেন।

আরো দেখুন
ব্রায়ান থাফালে আনাফি

ব্রায়ান থাফালে আনাফি

২০১৫ সালে কৃষিতে ডিপ্লোমা ডিগ্রি অর্জন করেন। একজন সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হিসেবে সরকারের কৃষি মন্ত্রণালয়ে যোগ দেওয়ার আগে তিনি নিবিড়ভাবে শস্য ব্যবসায়ে নিয়োজিত ছিলেন। এটি স্থানীয় কৃষকদের একত্রে টেকসই বাজার খুঁজে পেতে এবং তাদের উৎপাদিত প্রচুর পরিমাণের পণ্য বিক্রি করতে একটি সুযোগ তৈরি করেছিল। ২০১৭ সালে শস্যের বাণিজ্যে মন্দা দেখা দেওয়ার পর থেকে তিনি মূল্য সংযোজন করতে শুরু করেন। তিনি তাঁর সহকর্মী আলেকজান্ডার ক্যাডিমপাকিন এবং এরিক আনাফির সাথে ‘জাফার্ম গ্রুপ’ প্রতিষ্ঠা করেন। আলেকজান্ডার অর্থ ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপক এবং এরিক অপারেশন ব্যবস্থাপক। ‘জাফার্ম গ্রুপ’ কৃষকদের সাথে চিনাবাদামের মাখন উৎপাদন এবং সসেজ তৈরির কাজ করে। তাদের উদ্দেশ্য হলো স্থানীয় কৃষকদের এবং পুরো জনগোষ্ঠীকে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষ করে তোলা, যাতে তারা কৃষিকে একটি টেকসই ব্যবসা হিসেবে ভাবতে পারে, যা তাদের জীবন বদলে দিতে পারে এবং এর মাধ্যমে মালাউয়ের অর্থনৈতিক বিকাশে অবদান রাখতে পারে। তাদের স্বপ্নের বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য স্মার্ট প্রজেক্টর একটি সরঞ্জাম হিসেবে কাজ করবে।

আরো দেখুন
ক্রিসি আওয়ালি

ক্রিসি আওয়ালি

ক্রিসি আওয়ালি ম্যানগোচিভিত্তিক ‘ইউবুন্থু গো গ্রিন’ যুব সঙ্ঘের সদস্য। এই ক্লাবে তাঁর সহকর্মীরা হলেন ম্যাকডোনাল্ড ম্যাথাফাওই, ফ্রানচিনা হানটে, অস্টিন ফিরি এবং লুকা বুলা। ‘ইউবুন্থু গো গ্রিন’ ক্ষুদ্র কৃষক সঙ্ঘগুলোতে পরামর্শমূলক সেবা দিয়ে থাকে। এছাড়াও এটি যুবকদের কৃষির মতো উপার্জনের কাজে নিয়োজিত করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করার জন্য ‘আটর্স অ্যান্ড ডেকুমেন্টারি মালাউই’-এর মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে কাজ করে। ‘ইউবুনথু গো গ্রিন’-এর লক্ষ্য হলো টেকসই কৃষির প্রচার করা। কারণ, এটি গ্রামীণ মানুষের জীবনমান উন্নত করতে পারে এবং কৃষকদের এই সংক্রান্ত তথ্য পাওয়ার ক্ষেত্রে স্মার্ট প্রজেক্টর বড়ো উৎস হতে পারে।

আরো দেখুন
ইমানুয়েল নাপোলো

ইমানুয়েল নাপোলো

মালাউই’র দক্ষিণাঞ্চলের জেলা মাচিঙ্গার তিওয়ালে ইয়ুথ ক্লাবের চেয়ারম্যান। মেরেনিয়া পলের চিন্তারই বাস্তবরূপ তিওয়ালে ক্লাব। তবে দুর্ভাগ্য, তিওয়ালে ক্লাব সাফল্যের মুখ দেখার আগেই ২০১৭ সালে মেরেনিয়া মারা যান। ২০১৯ সালে ক্লাবটি আবারো সচল করা হয়। বর্তমানে শিশু-সুরক্ষা, কৃষি, এইচআইভি/এইডস, তরুণ ও নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কাজ করছে তিওয়ালে ক্লাব। আঙ্গিনা ও উদ্যান কৃষির ওপর কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তাদের নিয়েও কাজ করছে ক্লাবটি। স্মার্ট প্রজেক্টরের মাধ্যমে এই উদ্যোগকে আরো ছড়িয়ে দেওয়ার স্বপ্ন দেখছেন তিওয়ালের সদস্যরা। তাদের লক্ষ্য, নিজেদের স্বাবলম্বী করার পাশাপাশি আরো অনেক তরুণকে প্রশিক্ষণ দেওয়া। এখন ক্লাবের সদস্য ২৫ জন। তাদের ১৬ জনই মেয়ে আর নয় জন ছেলে।

আরো দেখুন
ফিনিয়াসি লেম্বানি গাম্বা

ফিনিয়াসি লেম্বানি গাম্বা

পূর্ব আফ্রিকার দেশ মালাউই’র দক্ষিণাঞ্চলের জেলা এনসানজেতে জন্মগ্রহণ করেন। ব্যবসায় হাতেখড়ি ২০১১ সালে। এনসানজের আশপাশের বাজার ও প্রত্যন্ত এলাকায় সিনেমার ডিভিডি ও গানের সিডি বিক্রি দিয়ে তাঁর যাত্রা শুরু। ২০১৩ সালে ফিনিয়াসি বুঝতে পারেন, তার ধ্যান-জ্ঞান সিডি ও ডিভিডিতে গান আর ভিডিও কপি করা। ২০১৫-তে এই গ-িটা বাড়িয়ে কৃষির প্রতি আগ্রহী হন। সিনেমার ডিভিডি বিক্রির পাশাপাশি কৃষকদের হাতে কৃষি-বিষয়ক ভিডিও পৌঁছে দিতে শুরু করেন। কৃষক তাঁর দোকানে মোবাইল ফোন ও মেমোরি কার্ড কিনতে আসলে ফিনিয়াসি তাতে কৃষি বিষয়ের ভিডিও কপি করে দিতেন। তিনি দেখতে পান, কৃষকদের মধ্যেও এসব ভিডিও জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। স্মার্ট প্রজেক্টরের মাধ্যমে ফিনিয়াসি এনসানজে’র কৃষকদের মধ্যে কৃষিকাজের ভালো চর্চাগুলো ছড়িয়ে দিতে চান। এভাবে হাজারো কৃষকের কাছে পৌঁছানোর আশা তার। ফিনিয়াসি মনে করেন, স্মার্ট প্রজেক্টরের মাধ্যমে কৃষক উৎপাদন বাড়ানোর নতুন কৌশল, ফলনে লোকসান কমানো ও কৃষিকাজে সব ঋতুর যথাযথ ব্যবহার শিখতে পারবেন। তাঁর আশা, এই স্মার্ট প্রজেক্টর কৃষিবার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার পাশাপাশি স্বাস্থ্য, জেন্ডার ও মানবাধিকার বিষয়ে সচেতনতা তৈরিতেও বড়ো ভূমিকা রাখবে।

আরো দেখুন
ফ্রান্সিস স্টোরি

ফ্রান্সিস স্টোরি

একজন সমাজকর্মী এবং তাঁর কমিউনিটি ডেভেলেপমেন্ট বিষয়ে ডিপ্লোমা রয়েছে। তিনি ‘আফ্রিকান ইয়াং লিডারশিপ ইনেশিয়িটিভ’ (ওয়াইএএলআই)-এর অ্যালামনাই বা প্রাক্তন ছাত্র এবং ‘অ্যারাইজ ইয়ুথ’ অরাগানাইজেশনের প্রতিষ্ঠাতা। ফ্রান্সিস মালাউয়ের গ্রামাঞ্চলে বড়ো হয়েছেন, সেটা এমন এক জায়গা যেখানে তরুণ বেকারের সংখ্যা ক্রমাগত বেড়েই চলে। ফ্রান্সিস বিশ্বাস করেন, কৃষিবাণিজ্য এমন একটি শক্তিশালী সরঞ্জাম বা টুল যা গ্রামীণ অর্থনীতি সমৃদ্ধ কওে তরুণদের জীবন বদলে দিতে পারে। ‘অ্যারাইজ ইয়ুথ’-এর মাধ্যমে ফ্রান্সিস মৌমাছি পালনের একটি প্রকল্প শুরু করেন, যা তরুণদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করে তুলেছিল। তরুণেরা মৌমাছি পালনের প্রারম্ভিক মূলধন, জ্ঞান ও দক্ষতা পেয়েছিল। ওই প্রকল্প থেকে পঞ্চাশেরও বেশি তরুণ উপকৃত হয়েছিল। ফ্রান্সিস এখন চিকওয়া জেলায় ‘গ্রো ডিজিটাল ইউথ’ নামে একটি উদ্যোগের সাথে কাজ করছেন। ‘গ্রো ডিজিটাল ইয়ুথ’ অনুপ্রেরণা ও পরামর্শ দেওয়ার প্রক্রিয়াগুলোর মাধ্যমে প্রতিশ্রুতিশীল তরুণদের দ্বারা পরিচালিত একটি কৃষি ও খাদ্য ব্যবস্থাপনার ‘এঞ্জিন’ তৈরির লক্ষ্যে কাজ করছে। ফ্রান্সিস তার স্মার্ট প্রজেক্টরে দেখানো ভিডিওগুলো চিকওয়ার তরুণদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার মাধ্যমে ডিজিটাল প্রচেষ্টা বাড়ানোর ব্যাপারে আশাবাদী।

আরো দেখুন
 গ্রেস হ্যারিসন

গ্রেস হ্যারিসন

লিলংওয়ে জেলার এম'বাং’মো স্থানের। গ্রেসের বাবা-মা কৃষক এবং তিনি অল্প বয়স থেকেই কৃষিতে আগ্রহ দেখাতে শুরু করেছিলেন। বর্তমানে, মাধ্যমিক শিক্ষার শেষ বর্ষের ছাত্রী তিনি। ১৭ বছর বয়সে তিনি তার গ্রামের ‘টোটাল ল্যান্ড কেয়ার’ দ্বারা নির্মিত একটি ক্লাবে যোগ দিয়েছিলেন, যা কৃষকদের আরও স্থায়িত্বশীল কৃষিকাজের অনুশীলন শেখায় । ক্লাবটিতে স্থানীয় লোকেরা মুলিমি মুলি ফিন্ডু (যার অর্থ "কৃষিকাজ করা লাভজনক") নামে নাটক পরিবেশন করে। সেক্রেটারি হিসাবে তার অন্যান্য দায়িত্বের পাশাপাশি যুবকদের ক্লাবে যোগদান করানোর দায়িত্বও তিনি পালন করেন । গ্রেস তিন সহকর্মীর একটি দলের সাথে কাজ করছেন - বিনফ্রেড মাথামবালা, কম্বেনি চিমতোলো এবং প্রিশিয়ার চিমাঙ্গিরো । তাদের লক্ষ্য হলো কৃষকরা যেন বিশ্বের বিভিন্ন ভিডিও তাদের নিজের ভাষায় দেখার মাধ্যমে স্বল্প সময়ের মধ্যে কৃষিকাজার আরও ভাল উপায় শিখতে পারেন।

আরো দেখুন
 ইনোসেন্ট চ্যাফিনজা

ইনোসেন্ট চ্যাফিনজা

বাণিজ্যে ডিপ্লোমাসহ কলেজ থেকে স্নাতক করে ডিজিমওয়ে কমিউনিটি রেডিও স্টেশনে যোগ দেন। কৃষি বিষয়ে রেডিও অনুষ্ঠান বানাতেন তিনি। এখানে কাজ করতে গিয়ে তিনি রেডিও অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কৃষকদের সহায়তা করার প্রচণ্ড তাগিদ অনুভব করেন। ফার্ম রেডিও ইন্টারন্যাশনালের দেওয়া প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কৃষকদের জন্য অনুষ্ঠান করে সনদ পেয়েছেন ইনোসেন্ট। কৃষিপণ্যের দাম বাড়ানো ও আরো ভালো বাজারের খোঁজে জৈব-কৃষির প্রচারের লক্ষ্যে তিনি ‘জৈব কৃষি সম্পদ ও জ্ঞান কেন্দ্র’ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এজন্য আরো তিন সহকর্মীর সঙ্গে কাজ করছেন ইনোসেন্ট। তারা হলেন : ডিজায়ার নিয়োন্দো (পশু স্বাস্থ্যে ডিপ্লোমা), কেনেথ নাজোমবে ও ফ্রেড সাউলোসি। কেনেথ ও ফ্রেড দু’জনেই কৃষিবিদ্যা ও প্রাকৃতিক সম্পদ বিষয়ে ডিপ্লোমা করেছেন। লিলংওয়ে ইউনিভার্সিটি অব এগ্রিকালচার অ্যান্ড ন্যাচারাল রিসোর্সেস (লুনার) থেকে স্নাতক করা এই তরুণেরা কৃষি উন্নয়নে কাজ করতে একটি শক্তিশালী ও আন্তরিক দল করেছে। কৃষি সম্প্রসারণ পরামর্শ সেবা দিয়ে থাকেন তারা। এখন আরও ভালো পদ্ধতিতে কীকরে জৈব-কৃষিচর্চা করা যায় সে-বিষয়ে কৃষকদের ভিডিও দেখানোর পরিকল্পনা করছে দলটি।

আরো দেখুন
লামেক বান্দা

লামেক বান্দা

মালাউই’র এক গ্রামে লামেক বান্দা’র জন্ম। লামেক ও তাঁর দুই ভাইবোন ছেলেবেলায় বাবার কাছে শিল্পোদ্যোগের গুরুত্ব সম্পর্কে জেনেছেন। বাবা ছিলেন কৃষক। কঠোর পরিশ্রম করে পরিবারের সদস্যদের জন্য খাবার জোগাতেন। তাঁর জীবনে বড়ো শিক্ষক তাঁর বাবা। কৃষি প্রশিক্ষণ কোথায় পাওয়া যাবে, কীভাবে ভালো উদ্যোক্তা হওয়া যাবে, কোথা থেকে এসব বিষয়ে জানা ও শেখা যাবে এ নিয়ে সবসময়ই সুযোগ খুঁজতে উৎসাহ দিতেন লামেকের বাবা। সেই উৎসাহেই লামেক ‘স্মল অ্যান্ড মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজ ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউট’ (স্মেডি) থেকে গবাদিপশুর খামার, মাছচাষ, মৌমাছিচাষ, পরিবেশ সংরক্ষণ, পানি নিষ্কাশন ও সেচ এবং ব্যবসা বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। নিজের কৃষি উদ্যোগকে আরো বড়ো করা এবং অন্য তরুণদেরও কৃষি উদ্যোগে আগ্রহী করা তার স্বপ্ন। সম্প্রতি লামেক সার ও রাসায়নিক ছাড়া আলু ও কাসাভা (আফ্রিকা অঞ্চলের প্রধান খাদ্যশস্য) চাষ শুরু করেছেন। এ নিয়ে বিভিন্ন ভিডিও এবং নিজের অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান অন্য তরুণ উদ্যোক্তাদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে চান লামেক।

আরো দেখুন
এমবুমবা চালিরা

এমবুমবা চালিরা

লিলংওয়ে ইউনিভার্সিটি অব এগ্রিকালচার অ্যান্ড ন্যাচারাল রিসোর্সেস থেকে জলজ প্রাণি ও মৎস্যবিদ্যায় বিএসসি। এমবুমবা একবছরেরও বেশি সময় মাস্টারকার্ড ফাউন্ডেশনে যুব থিংক ট্যাংক গবেষক হিসেবে কাজ করেছেন। কেএডাব্লিউজেও (কাউজো) ফাউন্ডেশনে পেমফেরো কুম্বানির সঙ্গে এমবুমবার পরিচয় হয়। লিলংওয়েতে মাঠ কর্মকর্তা হিসেবে তারা একসঙ্গে কাজ করছেন। পেমফেরোও জলজ ও মৎস্যবিদ্যায় বিএসসি করেছেন। দু’জনে মিলে অ্যাকুয়ালিংক সার্ভিস নামে একটি প্রতিষ্ঠান করেছেন। জলজপ্রাণি বিদ্যা এবং শিল্পোদ্যোগে তরুণ ও নারীর ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে কাজ করে অ্যাকুয়ালিংক সার্ভিস। শিল্পোদ্যোগ ও জৈব-কৃষিতে তরুণ ও নারীর ক্ষমতায়নে তারা ভিডিও প্রদর্শন করতে আগ্রহী।

আরো দেখুন
মোডেস্টার পেনডাম

মোডেস্টার পেনডাম

অর্থের অভাবে মাধ্যমিক পর্যায়ের পড়াশোনা শেষ করতে পারেন নি। তবে, তিনি কঠোর পরিশ্রম করে চাষাবাদ করে তাঁর পরিবারের খাবারের জোগান দিয়েছিলেন। কঠোর পরিশ্রম করেছেন বলে এবং কৃষিকাজকে ব্যবসা হিসেবে দেখেছেন বলে এলাকার লোকেরা তাঁকে ‘ভিলেজ এগ্রিকালচার কমিটি’ বা ভ্যাক (ভিএসি)-এর নেতা নিয়োগ করেছেন। ক্ষুদ্র, মাঝারি ও বড়ো সবধরনের কৃষকদের নিয়েই ভ্যাক (ভিএসি) গঠিত এবং এই কমিটিতে তিন হাজারেরও বেশি কৃষক যুক্ত রয়েছেন। কৃষকেরা তাদের খামারের নানারকম চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহায়তা করতে পারে এমন প্রয়োজনীয় সংস্থাগুলোর সাথে ভ্যাক (ভিএসি)-এর মাধ্যমে মোডেস্টার তাদের যোগাযোগ করিয়ে দেওয়ার জন্য প্রচুর পরিশ্রম করেন। স্মার্ট প্রজেক্টরের মাধ্যমে ভিএসি-এর সকল সদস্য নতুন জ্ঞান পেতে পারেন।

আরো দেখুন
 মন্টফোর্ট কুওয়াতানি

মন্টফোর্ট কুওয়াতানি

মিজু জৈব-খামার : ২০১৮ সালে এই খামারটি গড়ে তোলেন তিনজন তরুণ। কৃষিকাজে কৃত্রিম রাসায়নিক ইনপুটের ব্যবহার এবং প্রচলিত কৃষি-কৌশল নিয়ে ভাবনা ও উদ্বেগ থেকেই তাদের এ উদ্যোগ। এই তিনজন হলেন মন্টফোর্ট কুওয়াতানি (ছবির ব্যক্তি ; উৎপাদন ও অপারেশন্স ব্যবস্থাপক), মাইক মুওয়াওয়া (বিক্রি ও বিপণন ব্যবস্থাপক) এবং কনশাস জাবেসি (খামার ব্যবস্থাপক)। তারা প্রাণিসম্পদ ও উদ্যান বিষয়ে নানা উদ্যোগে বিনিয়োগ করছেন। জৈব-কৃষির কঠোর নীতি মেনে স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যপণ্য উৎপাদন করা তাদের লক্ষ্য। ভোক্তার জন্য স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য উৎপাদনের বিষয়টি নিশ্চিত করতে চান তারা। মালাউই’র লিলংওয়ে থেকে ৪৯ কিলোমিটার পশ্চিমে নামিতেতে শহরে মিজু জৈব-খামারটি করা হয়েছে। খামারের উদ্যোক্তাদের লক্ষ্য, এর পরিসর বাড়িয়ে দেশি-বিদেশি জৈব খাদ্যপণ্য উৎপাদন ও পরিবেশগত কৃষি পর্যটনের ক্ষেত্রে খামারটিকে প্রথম সারির কৃষিবাণিজ্য বাজারে পরিবেশক (মার্কেট সার্ভার) হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। কৃষিবাণিজ্যে কৃষকের দক্ষতা ও সক্ষমতা বাড়াতে কৃষি বাণিজ্য স্কুল প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনাও করছেন তারা। নামিতেতে শহরে টেকসই কৃষি পদ্ধতি ও কৌশলকে আরো উন্নত করতে তারা স্মার্ট প্রোজেক্টর ব্যবহার করবেন। মিজু খামারের উদ্যোক্তারা টেকসইভাবে উৎপাদিত জৈব-পণ্য স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে বিক্রি ও প্রচারের ক্ষেত্রে বিপণন সমবায়ের (মার্কেটিং কো-অপারেটিভ) উন্নয়নে অন্য কৃষকদেরও সহযোগিতা করতে আগ্রহী।

আরো দেখুন
ওসমান মজিদ (ডিজে ওসমান)

ওসমান মজিদ (ডিজে ওসমান)

লিলংওয়ের উপকণ্ঠে অনেক বছর ধরে একটি ভিডিও বার্নিং সেন্টার পরিচালনা করছেন। তিনি এমন প্রত্যন্ত গ্রামগুলোতে পৌঁছাতে পেরেছেন, যেখানে বিদ্যুৎ এবং স্মার্ট প্রজেক্টরের মাধ্যমে স্থানীয় চিচেওয়া ভাষায় ‘কৃষক থেকে কৃষক’ প্রশিক্ষণ ভিডিওগুলো দেখানো একটি বড়ো চ্যালেঞ্জ। তিনি বলেন, এখনো লোকেরা তাঁর ভিডিও বার্নিং সেন্টারে অ্যাকসেস এগ্রিকালচারের ভিডিওগুলোর জন্য অনুরোধ জানাতে আসেন। তবে, তিনি তাঁর ভিডিও শোয়ের মাধ্যমে তার চেয়ে অনেক বেশি লোকের কাছে পৌঁছাতে পারেন।

আরো দেখুন
প্যাট্রিক কাওয়ায়ে চিমসেও

প্যাট্রিক কাওয়ায়ে চিমসেও

লিলংওয়ে ইউনিভার্সিটি অব এগ্রিকালচার অ্যান্ড ন্যাচারাল রিসোর্সেস’ (লুনার), মালাউই থেকে কৃষিবাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় স্নাতক। তিনি কৃষিবাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় স্নাতকোত্তর করছেন একই প্রতিষ্ঠান থেকে। ২০১৯ সালে তিনি জিএপি (গ্যাপ) কমার্শিয়ালস নামে একটি কোম্পানি চালু করেন। বাজার উন্নয়ন-বিষয়ক সংস্থাটির লক্ষ্য, কৃষি বহুমুখীকরণ, কৃষিবাণিজ্যে বিনিয়োগ, ফসলের মান ও উদ্যোগের উন্নয়ন এবং কৃষি বাজারের তথ্য কৃষকের কাছে সহজলভ্য করতে প্রয়োজনীয় উপকরণ সরবরাহ করা। শুরুটা জোরালোভাবে করতে তিন সহকর্মীকে সাথে নিয়েছেন তিনি। তাঁরা হলেন, কোন্দওয়ানি মাইকো, র‌্যাচেল এমপামবিরা ও লরিন নামান্দে। ক্ষুদ্র বাণিজ্য নিয়ে পরামর্শ এবং সয়া, মিষ্টি আলু, সসেজ তৈরি ও আইরিশ আলুর পুষ্টিমান বাড়ানোসহ লেবুজাতীয় ফলের কলম পদ্ধতি নিয়ে এরই মধ্যে অনেক কাজ করেছেন তাঁরা। কৃষকের কাছে বিস্তৃত বার্তা ছড়িয়ে দিতে অত্যাধুনিক স্মার্ট প্রজেক্টরে ভিডিও প্রদর্শনেরও পরিকল্পনা করছেন তাঁরা। প্রদর্শনীতে থাকবে, নিত্য নতুন কৃষিপ্রযুক্তি, কৃষির বহুমুখীকরণ, মানোন্নয়নে প্রশিক্ষণ ও বাণিজ্যিক খামার গড়ে তোলার ওপর বিভিন্ন ভিডিও। কৃষিবাণিজ্য উন্নয়নের নানা কৌশলের সাথেও কৃষকদের পরিচয় করিয়ে দেওয়া হবে। পাশাপাশি কৃষি-উদ্যোগের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে কৃষকদের সহায়তা করা হবে।

আরো দেখুন
 স্যাম বেনেডিক্টো চিগাম্ফু

স্যাম বেনেডিক্টো চিগাম্ফু

লিলংওয়ে ইউনিভার্সিটি অব এগ্রিকালচার অ্যান্ড ন্যাচারাল রিসোর্সেস (লুনার), মালাউই থেকে মানববিজ্ঞান ও সামাজিক সেবা (হিউম্যান সায়েন্স অ্যান্ড কমিউনিটি সার্ভিসেস) বিষয়ে স্নাতকডিগ্রি অর্জন করেন। ভিশন কলেজ অব ম্যানেজমেন্টে পুষ্টি ও খাদ্য নিরাপত্তা বিষয়ে সহযোগী প্রভাষক এবং ‘বিয়াজো প্রাইভেট সেকেন্ডারি স্কুলে’ বিজ্ঞানের শিক্ষক ছিলেন তিনি। এছাড়াও তিনি ‘ফুড অ্যান্ড নিউট্রিশন অ্যান্ড এগ্রিকালচার জেন্ডার রোলস এক্সটেনশন সাপোর্ট সার্ভিসেস’ (অ্যাগ্রেসো)-এ তিন বছর শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করেছেন। কৃষি বিষয়ে বিস্তৃত তথ্য তরুণ ও নারীদের কাছে পৌঁছে দেওয়া এবং খাদ্য নিরাপত্তা ও প্রতিদিনের প্রয়োজন মেটাতে কৃষি উদ্যোক্তা তৈরিতে সহায়তা করা তাঁর লক্ষ্য। স্যাম-এর বিশ্বাস, স্মার্ট প্রজেক্টর তার স্বপ্নের বাস্তব রূপ দিতে সহায়ক হবে।

আরো দেখুন
সিডনি জাসি

সিডনি জাসি

লিলংওয়ে জেলার চম্বুওয়ে গ্রামের ২৩ বছর বয়সী একজন তরুণ। সিডনি তার এলাকার কৃষি কর্মকর্তার মাধ্যমে কৃষি প্রশিক্ষণের ভিডিও’র ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ হন। ওই একই অফিস থেকে ‘তরুণ উদ্যোক্তা চ্যালেঞ্জ ফান্ড’-এর নাম শোনেন তিনি। সিডনি দেখেন যে, ভিডিও’র মাধ্যমে স্থানীয় মালাউইয়ান ভাষায় নিরক্ষর কৃষকদের প্রশিক্ষণ সহায়তায় বড়ো একটি সুযোগের সূচনা। তার বিশ^াস, স্মার্ট প্রোজেক্টর যেহেতু বৈদ্যুতিক গ্রিড ছাড়া চলে সেহেতু প্রত্যন্ত এলাকায় এই প্রযুক্তি খুব কার্যকর হবে। সম্প্রসারণ কর্মীদের তুলনায় কৃষকের সংখ্যা বেশি থাকায় ভিডিওগুলো সে-ক্ষেত্রেও ভারসাম্য আনতে সহায়তা করবে। তার ওপর, এলাকার কৃষকেরা টেকসই কৃষিচর্চা বিষয়েও সচেতন হবে। সিডনি মনে করেন, এতে পরিবেশের ক্ষতি কমার পাশাপাশি কৃষক পরিবারের উৎপাদনশীলতা ও লাভের পরিমাণ বাড়বে।

আরো দেখুন
আবুবকর সিদ্দিকি ডিইএমবিইএলই

আবুবকর সিদ্দিকি ডিইএমবিইএলই

আবুবকর সিদ্দিকি ডিইএমবিইএলই ২৫ বছর বয়সী একজন তরুণ। তিনি এমবিএ (বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) ডিগ্রি ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে (ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড) স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি জেএসএম অ্যাসোসিয়েশন (জেইউয়েন্স স্টার্টআপস মালিয়ানস)-এ আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। প্রতিষ্ঠানটি মালি-তে তরুণ উদ্যোক্তা বিষয়ে প্রচারণা কর্মসূচি পরিচালনা করে। এই অ্যাসোসিয়েশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা হওয়ার আগে আবুবকর আলজেরিয়ার ওরনে কারিতাসের সাথে মানবিক অ্যাজেন্ট হিসেবে কাজ করতেন। সেই অভিজ্ঞতা তাঁকে জেএসএম অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠায় উদ্বুদ্ধ করে। তাঁর স্বপ্ন হলো এই অ্যাসোসিয়েশনকে মালির সেরা প্রতিষ্ঠানে উন্নীত করা যা কৃষক ও তরুণ উদ্যোক্তাদের সক্ষমতা তৈরি করবে।

আরো দেখুন
আলিউ আবুব্যাক্রাইন মাগা

আলিউ আবুব্যাক্রাইন মাগা

কৃষি অন্তঃপ্রাণ একজন তরুণ মালিয়ান। তিনি ভূগোল বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তবে, নানাবিধ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তিনি কৃষি-বিষয়ে জ্ঞান লাভ করেন। এই জ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে তিনি বুর্কিনা-ফাসো এবং ক্যাসামেন্সে (সেনেগাল) চলে যান। তিনি ‘মতি’ অঞ্চলে একটি খামার প্রতিষ্ঠা করতে চান এবং ভিডিও প্রদর্শনের মাধ্যমে কৃষকদের জৈবকৃষি কাজের প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের সংগঠনগুলোর সাথে একটি ব্যবসায় স্থাপন করতে চান। আলিউ স্বপ্ন দেখেন, ‘মতি’ অঞ্চলে একটি জৈবকৃষি কেন্দ্র থাকবে এবং কৃষকেরা সেখানে প্রশিক্ষণ নেবেন।

আরো দেখুন
আলফা মাহমুদ ট্রাউরে

আলফা মাহমুদ ট্রাউরে

একজন ২৬ বছরের তরুণ। তাঁর বাড়ি মালি-তে। তিনি কৃষি-বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। নানাধরনের ইন্টার্নশিপ করার পর মাহমুদ সিদ্ধান্ত নেন যে, মালিয়ান কৃষকদের পরিসেবা দেওয়ার জন্য তিনি নিজস্ব একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলবেন। কৃষি অন্তঃপ্রাণ মাহমুদের স্বপ্ন হলো কৃষকদের সক্ষমতা বাড়িয়ে মালির খাদ্য সুরক্ষায় অবদান রাখা। তাঁর এই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য ভিডিও প্রদর্শন দারুণ একটি উপায় বলে তিনি মনে করেন।

আরো দেখুন
আলফামোয়ে এএসকেওএফএআরই

আলফামোয়ে এএসকেওএফএআরই

আলফামোয়ে ২৯ বছর বয়সী একজন তরুণ উদ্যোক্তা। তিনি ম্যানেজমেন্ট কন্ট্রোল অডিট বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি এআই টাটা ফার্ম সারলু এন্টারপ্রাইজের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক। প্রচণ্ডভাবে কৃষিকাজের দিকে ঝুঁকে পড়ার আগে আলফামোয়ে একবছর ব্যাংকে কাজ করেন। আলফামোয়ে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ বিষয়ে চিনে একটি প্রশিক্ষণ নেন। এরপর তিনি তাঁর নিজস্ব উদ্যোগ স্থাপন করেন, যার লক্ষ্য ছিল কৃষিপণ্য (হাঁস-মুরগি, বাগান ও দুগ্ধপণ্য) উৎপাদন ও বিক্রি করা। আলফামোয়ের স্বপ্ন হলো মালির অন্যতম বৃহৎ কৃষি-উদ্যোগ প্রতিষ্ঠা করা এবং দেশের খাদ্য সুরক্ষায় কার্যকর অবদান রাখা।

আরো দেখুন
আমাদৌ সেকো নিমাগা

আমাদৌ সেকো নিমাগা

আমাদৌ সেকো নিমাগা মালির একজন তরুণ উদ্যোক্তা। তিনি আফ্রিকা কানেক্টিং নামের একটি উদ্যোগের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও। ২০১৩ সালে এই উদ্যোগ প্রতিষ্ঠার পরে ২০১৪ সালে তিনি জৈব-পণ্যগুলো বিতরণের একটি নেটওয়ার্ক চালু করার উদ্যোগ নেন। এই উদ্যোগের লক্ষ্য হলো জৈব-খাদ্য সনাক্ত করা এবং বামাকো-তে [মালির রাজধানী] বসবাসকারী পরিবারগুলোতে সরবরাহ করা। মালিয়ান কৃষকদের দক্ষতা বাড়ানোর কাজে সহায়তা করার জন্য ২০১৬ সালে সবুজ উদ্ভাবনী কেন্দ্র আফ্রিকা কানেক্টিং-কে তাদের অংশীদার হিসেবে বেছে নিয়েছিল। ২০১৮ সালে তিনি তরুণ মালিয়ানদের প্রশিক্ষণের জন্য এমন এক হাইড্রোপোনিক কৃষি ব্যবস্থার প্রবর্তন করেন যা তরুণ উদ্যোক্তাদের উজ্জীবিত করবে বলে তিনি মনে করেন। আমাদৌর উচ্চাকাক্সক্ষা হলো, মালিয়ান পারিবারিক কৃষি থেকে শুরু করে কৃষিব্যবসা পর্যন্ত কৃষির সকল ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনতে অবদান রাখা এবং ভিডিও-কে সেই কৌশলের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে বিবেচনা করা।

আরো দেখুন
ফেইনকি লাজি

ফেইনকি লাজি

একজন তরুণ কৃষিপ্রকৌশলী। স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের পর তিনি কৃষি প্রতিষ্ঠান ট্যাম্বারোয়া ফার্মিং এনটারপ্রাইজে কাজ করছেন। সেখানে তিনি সাকোলার সেন্টারে প্রশিক্ষণার্থীদের প্রশিক্ষণ দিতেন এবং প্রতিষ্ঠানের কৃষি কার্যক্রম তদারকি করতেন। বর্তমানে ফেইনকি কুলফারমার-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং ব্যবস্থাপক। কুলফারমার হলো একটি উদ্যোগের সূচনা যা শাকসবজি এবং ফল বিক্রির জন্য উদ্ভাবনী ওয়েব প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে। প্রতিষ্ঠানটি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কৃষকদের ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং তাদের জন্য বীজ ও জৈবসারের পরিসেবা প্রদান করে। ফেইনকি কৃষকদের জীবনমান উন্নত করার এবং তা স্থিতিশীল রাখার স্বপ্ন দেখেন।

আরো দেখুন
মামাদৌ ডিআইএআরআরএ

মামাদৌ ডিআইএআরআরএ

২৫ বছর বয়সী মামাদৌ ডিআইএআরআরএ এক্সপার্ট এলিভেজ কনসাল্টিং (ইইসি এসএআরএল) নামের একটি প্রতিষ্ঠানের সহউদ্যোক্তা। মামাদৌ জুটটেকনিকসে ডিগ্রি অর্জন করেন এবং আইসিডি এনজিও (ইনেশিয়েটিভ কনসেইল ডেভেলপমেন্ট)-এর সাথে দুই বছরের বেশি সময় ধরে ডেভেলপমেন্ট কমিউনিটি অ্যাজেন্ট হিসেবে কাজ করেন। মামাদৌ ইউনাইটেড নেশন’স ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট অরগানাইজেশন (ইউএনআইডিও)-এ পরামর্শক হিসেবেও কাজ করেছেন যেখানে তিনি মেষপালকদের গবাদিপশুর প্রজনন কৌশল সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেন। মামাদৌ কৃষি-অন্তঃপ্রাণ, তাঁর আগ্রহের প্রধান বিষয় প্রাণিসম্পদ এবং তাঁর স্বপ্ন হলো মালির গবাদিপশুর প্রজনন ক্ষেত্রের উন্নয়ন ও খাদ্য সুরক্ষায় অবদান রাখা।

আরো দেখুন
মামাদৌ সেলা

মামাদৌ সেলা

মালির একজন তরুণ। তিনি বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। মামাদৌ কৃষকদের সেবা প্রদান করেন। তিনি কৃষকদের সক্ষমতা তৈরির জন্য কাজ করেন। তিনি কৃষকদের ট্রাক্টর সরবরাহের পরিসেবা প্রদান করেন এবং তারা যেন সহজে বাজারগুলোতে ঢুকতে পারে সেই সুযোগ করে দেন। গ্রাম অন্তঃপ্রাণ মামাদৌ পুরো মালিজুড়ে জৈবকৃষির প্রচার করতে আগ্রহী।

আরো দেখুন
ম্যাথিয়াস কেইআইটিএ

ম্যাথিয়াস কেইআইটিএ

ম্যাথিয়াস কেইআইটিএ মালির একজন তরুণ কৃষি-উদ্যোক্তা। পূর্বে কৃষির সাথে তাঁর কোনো সম্পর্ক না থাকলেও এর প্রতি তিনি দারুণ আগ্রহী। মালির পশ্চিমে কায়েস নামক স্থানে কৃষি-প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে যোগ দিয়ে তিনি কৃষি-বিষয়ে তাঁর জ্ঞান বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন। তিনি সিএফএপিকে (সেন্টার ডি ফরমেশন এগ্রো-প্যাস্টোরাল ডি কায়েস)-এ এবং সংহাই সেন্টারে কৃষি-উদ্যোগ বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেন। তিনি এলোহিম এগ্রোবিজনেস এন্টারপ্রইজের প্রতিষ্ঠাতা, যা প্রধানত উদ্যান-জাত পণ্যের কারবারি এবং তাঁর স্বপ্ন হলো কায়েসে এই পণ্যগুলোর চাহিদা মিটিয়ে অন্য অঞ্চলে রপ্তানি করা।

আরো দেখুন
রোকিয়াটু ট্রাউরে

রোকিয়াটু ট্রাউরে

২৯ বছর বয়সী একজন মালিয়ান উদ্যোক্তা। তিনি সংস্থা ব্যবস্থাপনায় এমবিএ করেন। তিনি হিরৌ অ্যালায়েন্স সারল নামে একটি উদ্যোগের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও। এই কোম্পানিটিতে পাঁচজন বেতনভুক্ত কর্মী রয়েছে। কোম্পানিটির লক্ষ্য হলো প্রধানত মালির নারী ও তরুণদের একীভূত করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ভ্যালু চেইনের মাধ্যমে জৈব-পদ্ধতিতে উৎপাদিত শজিনার পণ্যগুলোর প্রচার করা ও বেচাকেনা করা। প্রতিষ্ঠানটি এমন একটি ব্যবসায়িক মডেল তৈরি করেছে যার মাধ্যমে তাদের উদ্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর জন্য প্রযুক্তিগত সহায়তা সরবরাহ করছে এবং ওই উদ্দিষ্ট জনগোষ্ঠীকে জৈব-পদ্ধতিতে উৎপাদিত শজিনা সরবরাহকারীতে রূপান্তর করছে। তারা শজিনার জন্য যেমন প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করে একই ধরনের সহায়তা অন্যান্য দানাদার শস্য বা সিরিয়াল ফসলের জন্যও করে থাকে। এই উদ্যোগটি বাগুনেদা জোনে ৮০জন নারী ও তরুণ কৃষকের সাথে কাজ করছে, যেখানে পাঁচ হাজার ১০০ শজিনা গাছের একটি নার্সরি স্থাপন করা হয়েছে। রোকিয়াটুর আকাক্সক্ষা হলো ২০২৫ সালের মধ্যে দশ লাখ শজিনা গাছের অধিকারী হওয়া এবং ভিডিও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অন্যান্য কার্যক্রমের বিকাশ ঘটানো। তাঁর উদ্যোগের জন্য তাঁকে ধন্যবাদ জানাই। রোকিয়াটুর উদ্যোগটি বেশ কিছু প্রোগ্রাম বিজয়ী হয়েছে। যার মধ্যে ‘ওয়েস্টার্ন আফ্রিকান প্রোগ্রাম অব ক্লাইমেট লিডারশিপ ফর উইমেন, ওয়ান প্লানেট ফেলোশিপ, ইয়াং আফ্রিকান লিডারশিপ ইনিশিয়েটিভ, ইয়াং ইনোভ্যাশান ল্যাব এবং উইমেন অ্যাক্ট ওয়েস্ট আফ্রিকা অন্যতম। রোকিয়াটুর নেতৃত্বের দরুন তাঁকে আফ্রিকার জলবায়ু সম্পর্কিত গ্রিন অ্যাম্বাসেডর বা সবুজ রাষ্ট্রদূত মনোনীত করা হয়েছে।

আরো দেখুন
স্যামুয়েল গুয়েন্ডো

স্যামুয়েল গুয়েন্ডো

স্যামুয়েল গুয়েন্ডো মালির একজন তরুণ উদ্যোক্তা। তিনি দুটি বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। একটি কৃষি বিষয়ে, অন্যটি কৃষিনীতি ও গ্রামীণ অর্থনীতি বিষয়ে। তিনি আমেনেনা [এএমএএনইএনএ] নামের একটি উদ্যোগের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও। স্যামুয়েলের বিভিন্ন এনজিও-তে ১৪ বছর কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো আইসিআরআইএসএটি, অ্যাকশন কন্ট্রে লা ফেইম, অক্সফাম জিবি, কারিতাস। ২০১৯ সালে তিনি তাঁর উদ্যোগটি শুরু করেন। তাঁর প্রতিষ্ঠানটির মূল লক্ষ্য হলো কৃষকদের ক্ষমতা বাড়ানো এবং তারা যেন সহজে কৃষি-উপকরণ ও প্রশিক্ষণ ভিডিওগুলো সহজে পেতে পারেন সেই ব্যবস্থা করা। তাঁর উদ্যোগে চার জন কর্মী রয়েছেন।

আরো দেখুন
Abdelilah El Bouazaoui

Abdelilah El Bouazaoui

Abdelilah comes from El Rashidia. He is an agronomist and founder of a farmer agricultural consultancy called ''Tashheel'' which supports farmers through agricultural advice, training, finance, equipment and marketing. He promotes organic farming practices through seminars, farmer field schools and individual farm visits, as well as on social media. His work focuses on providing better economic opportunities for farmers and developing profitable ecological models, especially in the palm tree sector.

আরো দেখুন
Jihad ِl Maleeh

Jihad l Maleeh

Jihad is from Tiflit, he and his wife Abeer are the founders of "Facyla Ecological Farm". They demonstrate there the important benefits of agroforestry, seed saving and living soil to produce vegetables, fruits, medicinal and aromatic plants and poultry, while preserving water and biodiversity. Training is held on their farm with practical demonstrations but also with farmers across the country to support their transition to ecological methods. Jihad also works on producing videos to show the benefits of ecological farming to wider audiences.

আরো দেখুন
Idriss Here

Idriss Here

Idriss is from Tiznit. He is the founder of a youth-led company called ''Igrino'' for the production and marketing of ecological products. It also offers agricultural services to help ecological farmers with irrigation, tree pruning, fencing, seed saving, poultry raising and vegetable production. Idriss has his own ecological farm that he uses to host training and exchanges to promote agriculture to young people in his region. He supports beginners who want to start ecological farming and create income-generating enterprises in organic farming.

আরো দেখুন
Kaghlan Boudjemaa

Kaghlan Boudjemaa

is from Marrakech. He is the founder of a farmer-led association called “Friends of Organic Farming” and is also a trainer. With a degree in ecology and environmental management, he promotes organic farming methods and local seed production. His organisation supports the establishment of food gardens, nurseries, beekeeping, composting and poultry production. He is eager to work with farmers and rural women but also to create programmes for children and students.

আরো দেখুন
Abba Moustapha Idrissa

আব্বা মোস্তফা ইদ্রিসা

আব্বা মোস্তফা ইদ্রিসা ডিফা অঞ্চলের কেবোয়ায় প্ল্যান ইন্টারন্যশনালের আরলি চাইল্ডহুড কেয়ার অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (ইসিসিডি)- সহায়তাকারী (ফ্যাসিলিটেটর) হিসেবে কাজ করছেন। ২০২০ সালে তিনি ডিফাতে ভিডিও সম্পাদনা শেখার জন্য একটি কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছিলেন। ভিডিও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তিনি এখন তার জনগোষ্ঠীতে নেতা হয়ে ওঠার লক্ষ্য স্থির করেছেন।

আরো দেখুন
Abdou Issa Soumaila

আবদু ইসা সৌমাইলা 

আবদু ইসা সৌমাইলা ইকোলজি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট বিষয়ে স্নাতোকত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন এবং তার কৃষিবিদ্যায় স্নাতক ডিগ্রি রয়েছে। তিনি রিজিওনাল ডিরেক্টরেইট ফর দি এনভায়রনমেন্ট, আরবান হেলথ অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট (ডিআরইএসইউ/ডিডি)-এ নাগরিক পরিষেবা অফিসার হিসেবে কাজ করছেন। আবদু-এর লক্ষ্য হলো ডিফা অঞ্চলে এবং আরও দূর পর্যন্ত একজন মডেল কৃষি-উদ্যোক্তা হিসেবে পরিচিত হওয়া। 

আরো দেখুন
Dottia Siddo Garba

দোত্তিয়া সিদ্দো গারবা 

দোত্তিয়া সিদ্দো গারবার বিপণন যোগাযোগ ব্যবসায়ের একটি পেশাদার লাইসেন্স আছে। তিনি হাঁস-মুরগি পালনের ওপর বেশ ক’টি প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন এবং তিনি স্বল্প পরিসরে তা অনুশীলন করছেন। তিনি তার জনগোষ্ঠীতে হাঁস-মুরগি পালন এবং প্রশিক্ষণের একজন নেতা হওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছেন।  

আরো দেখুন
Idrissa Mahamane Saidou

ইদ্রিসা মাহামানে সাইদু 

ইদ্রিসা মহামানে সাইদু ডিফা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষিবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি নেতৃত্ব ও উদ্যোক্তা বিষয়-সহ বেশ কিছু প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি তার জ্ঞান ও পেশাভিত্তিক অভিজ্ঞতা তার জনগোষ্ঠীর মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছেন।  

আরো দেখুন
Kolo Kiari Ayimi Kolo Kaou

কোলো কিয়ারি আইরি কোলো কাউ

কোলো কিয়ারি আইরি কোলো কাউ মারাদির ড্যান ডিকো ডানকোলোডো বিশ^বিদ্যালয় থেকে বায়োডাইভারসিটি অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অব দি সুদানিজ অ্যান্ড সাহেলিয়ান-সাহরান এনভায়রনমেন্ট (বিজিইএসএসএস) বিষয়ে ¯œাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি সায়ামে জেনারেল এডুকেশন কলেজ-এ শিক্ষকতা করছেন। এর আগে তিনি আগাদেজ পৌর এলাকায় অ্যানিমাস-সুতুরা (এএনআইএমএএস-এসইউটিইউআরএ)-য় সহায়তাকারী (ফ্যাসিলিটেটর) হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি একাধারে ধান উৎপাদনকারী ও হাঁস-মুরগির খামারি। তার লক্ষ্য হলো ডিফা অঞ্চলের একজন মডেল উদ্যোক্তা হওয়া। 

আরো দেখুন
Moussa Mahamadou Abari

মুসা মাহামাদু আবারি 

মুসা মাহামাদু আবারি মাছ ধরা এবং জলজ সম্পদ বিষয়সহ পরিবেশ ও ইকোলজি-তে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি আইসিটি ও উদ্যোক্তা বিষয়ে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন। মুসা তার জনগোষ্ঠীতে বড়ো উদ্যোক্তা হওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছেন।  

আরো দেখুন
অ্যাঞ্জেলো নাদাইরাগিজ (দলনেতা)

অ্যাঞ্জেলো নাদাইরাগিজ (দলনেতা)

অ্যাঞ্জেলো নাদাইরাগিজ রুয়ান্ডার আইএনইএস-রুহেগেরি থেকে ‘স্ট্যাটেসটিক অ্যাপ্লায়েড ইকনোমি’ বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি মাহামা শরণার্থী শিবিরে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে ‘সেভ দ্য চিলড্রেন’-এ কাজ করেন, সেখানে তিনি দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে ইংরেজি শেখার পাশাপাশি ব্যক্তিগত বিকাশের দক্ষতা অর্জন করেন। অ্যাঞ্জেলো জৈব-কৃষির উন্নতির জন্য রুয়ান্ডা জৈবকৃষি আন্দোলন (আরওএএম) প্রশিক্ষণেও অংশ নেন। তিনি কিরহ জেলার শরণার্থী কৃষকদের সাথে উৎপাদন বাড়ানো এবং কৃষকদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের জন্য কাজ করেন। অ্যাঞ্জেলো পরিকল্পনা করেছেন যে, তিনি জৈবচাষচর্চার ভিডিওগুলো দেখানোর জন্য স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করবেন। এর ফলে কৃষকেরা তাদের পুষ্টিমান উন্নত করার জন্য মানসম্পন্ন খাদ্য উৎপাদন করতে পারবে এবং আশা করা যায় যে, সেসব পণ্য বিক্রি করে তারা অতিরিক্ত আয় করতে পারবে।

আরো দেখুন
প্রোসপার মুরিন্দাঙ্গাবো (অ্যাঞ্জেলো নাদাইরাগিজর দলের সদস্য)

প্রোসপার মুরিন্দাঙ্গাবো (অ্যাঞ্জেলো নাদাইরাগিজর দলের সদস্য)

প্রোসপার মুরিন্দাঙ্গাবো রুয়ান্ডার আইএনইএস-রুহেগেরি থেকে ‘স্ট্যাটেসটিক অ্যাপ্লায়েড ইকনোমি’ বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের পর চাকরি না পেয়ে তিনি মাহমা ক্যাম্পে বসবাসরত বুরুন্ডিয়ান শরণার্থীদের সাথে সহজ আদি কৃষিকাজ শুরু করেন। পরে তিনি রুয়ান্ডা জৈবকৃষি আন্দোলন (আরওএএম) প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়ার সুযোগ পান। সেখানে তিনি গ্রামাঞ্চলে ব্যবহার করা যেতে পারে এমন সব টেকসই জৈবচাষ এবং পরিবেশগত সংরক্ষণ পদ্ধতি সম্পর্কে দক্ষতা ও জ্ঞান অর্জন করেন। প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর প্রোসপার ও অ্যাঞ্জেলো মিলে টমেটো চাষের জন্য শরণার্থী শিবিরে একটি যুব-সমবায় গড়ে তোলেন। তিনি তাঁর সহকর্মী তরুণ শরণার্থী ও অন্যান্য কৃষকদের সেরা জৈব ও কৃষিবিষয়ক চর্চা শেখানোর জন্য স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করে অ্যাকসেস এগ্রিকালচার কৃষক-থেকে-কৃষক প্রশিক্ষণ ভিডিওগুলো দেখানোর পরিকল্পনা করেন। এতে তাদের সমবায়ে টমেটোর উৎপাদন বাড়ানো যাবে বলে আশা করা যায়।

আরো দেখুন
বেঞ্জামিন তুইতেগেরেজ (দলনেতা)

বেঞ্জামিন তুইতেগেরেজ (দলনেতা)

বেঞ্জামিন তুইতেগেরেজ আফ্রিকান লিডারশিপ বিশ^বিদ্যালয় (এএলইউ) রুয়ান্ডা থেকে ‘গ্লোবাল চ্যালেঞ্জেস’ বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। প্রকল্প পরিচালনায় এবং গবেষণা ও উন্নয়ন বিষয়ের প্রতিটিতে তাঁর দুই বছর করে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। বর্তমানে বেঞ্জামিন উরুহিম্বি কেজিও কো-অপারেটিভ (ইউকেসি)-তে ম্যানেজার পদে কর্মরত। তরুণদের দ্বারা পরিচালিত এই সংস্থাটি স্বাস্থ্যকর গবাদিপশুখাদ্য হাইড্রোপনিক ফোডার (মাটি ছাড়া জলজচাষ) উৎপাদনে উদ্ভাবনী ও জলবায়ু প্রতিরোধী প্রযুক্তি সরবরাহ করার জন্য বদ্ধপরিকর। তাদের এইসব প্রযুক্তি পশুখাদ্য উৎপাদনে টেকসই এবং সাশ্রয়ী মূল্যের হবে। বেঞ্জামিনের লক্ষ্য হলো টেকসই কৃষিচর্চার মাধ্যমে বিশ^ব্যাপী অবদান রাখা এবং ক্ষুধা ও দারিদ্র্য নিরসনে সাহায্য করা, যা মূলত গ্রামীণ ক্ষুদ্র কৃষকদের জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে। তিনি বিশ্বনেতাদের নেটওয়ার্ক ‘রুম’ (আরওওএম)-এর সদস্য। এই নেটওয়ার্ক আফ্রিকায় উদ্ভূত প্রতিভাসমূহের বিকাশ ঘটাতে বদ্ধপরিকর। বেঞ্জামিন অন্যান্য চাষাবাদের পাশাপাশি কীভাবে হাইড্রোপনিক পশুখাদ্য উৎপাদন করা যায় তা গ্রামাঞ্চলের কৃষকদের শেখানোর জন্য স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহারের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে ক্ষুদ্র চাষিদের পশুসম্পদের উৎপাদনশীলতা উন্নত হবে বলে আশা করা যায়।

আরো দেখুন
সিলভেস্ট্রে জ্যাকসন কারারা (বেঞ্জামিন তুইতেগেরেজের দলের সদস্য)

সিলভেস্ট্রে জ্যাকসন কারারা (বেঞ্জামিন তুইতেগেরেজের দলের সদস্য)

সিলভেস্ট্রে জ্যাকসন কারারা রুয়ান্ডা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফার্মেসিতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি রুয়ান্ডা ‘ফুড অ্যান্ড ড্রাগস’ অথরিটি-তে ফুড অ্যান্ড ড্রাগস পোর্ট অব এন্ট্রি ইন্সপেকশন বিশেষজ্ঞ হিসেবে কর্মরত। সপ্তাহান্তের ছুটি এবং অন্যান্য ছুটির দিনগুলোতে তিনি বেশিরভাগ সময় গ্রামীণ জনগোষ্ঠীভিত্তিক উন্নয়ন প্রকল্পের কাজে ব্যয় করেন। তিনি উরুহিম্বি কেজিও কো-অপারেটিভ (ইউকেসি)-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা। প্রতিষ্ঠানটি কৃষকদের তাদের গবাদিপশুর জন্য হাইড্রোপনিক পশুখাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান করে। সিলভেস্ট্রে রুয়ান্ডা ভিলেজ কমিউনিটি প্রোমোটারস (আরভিসিপি)-এর ত্ত্বাবধায়ক পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি আশা করেন যে, ইউকেসি-তে তাঁর দল কৃষক-থেকে-কৃষক প্রশিক্ষণ ভিডিওগুলো প্রদর্শনের জন্য স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করলে কম খরচে অধিকসংখ্যক কৃষককে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত সক্ষমতা অর্জন করবে।

আরো দেখুন
প্যাসিফিক এনশিমিয়াইমানা

প্যাসিফিক এনশিমিয়াইমানা

প্যাসিফিক এনশিমিয়াইমানা রুয়ান্ডা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বায়োটেকনোলজিতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি একজন সামাজিক উদ্যোক্তা। তিনি ‘রিয়েল গ্রিন গোল্ড লিমিটেড’র প্রতিষ্ঠাতা। এই প্রতিষ্ঠানটি স্থানীয় বাজার ও রপ্তানি করার জন্য গ্রীষ্মম-লীয় ফল আর শাকসবজি উৎপাদন ও সরবরাহ করে থাকে। তিনি ক্ষুদ্র চাষিদের আধুনিক জৈবচাষে দক্ষ করে তোলার জন্য তাদের সাথে কাজ করেন এবং তাদের প্রশিক্ষণ দেন। প্যাসিফিক ‘ডিজিটাল অপরটিউনিটি ট্রাস্ট’সহ বিভিন্ন সংস্থায় কাজ করেছেন। সেখানে তিনি একজন প্রারম্ভিক ফ্যাসিলিটেটর ও বিজনেস কোচ হিসেবে কাজ করেন। এছাড়াও তিনি ‘মাস্টারকার্ড ফাউন্ডেশনে’ যুক্ত ছিলেন। সেখানে তিনি যুব পরামর্শদাতা এবং গবেষক হিসেবে কাজ করেন। এই অভিজ্ঞতার ফলেই তিনি কমিউনিটি এবং ‘পিয়ার-টু-পিয়ার’ নেতৃত্বের প্রতি দারুণভাবে আগ্রহী হয়ে ওঠেন এবং কৃষি উন্নয়নের জন্য তরুণ পেশাজীবীদের সাথে যোগ দেন। এই একই অভিজ্ঞতার ফলে তিনি ‘রুয়ান্ডা ইয়ুথ ইন এগ্রিকালচার বিজনেস’-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হন। তিনি তাঁর কোম্পানির সরবরাহকারী কর্মী ও বাইরের উৎপাদনকারীদের প্রশিক্ষণের জন্য স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করার পরিকল্পনা করেছেন। তিনি আশা করেন যে, এতে জৈব ও কৃষিবিদ্যা পদ্ধতি এবং নীতি প্রশিক্ষণের সময় ও ব্যয় দুটোই কমবে।

আরো দেখুন
থিয়োনেস্ট নিশিমোমৌরমি (দলনেতা)

থিয়োনেস্ট নিশিমোমৌরমি (দলনেতা)

থিয়োনেস্ট নিশিমোমৌরমি পেশায় একজন হিসাব রক্ষক। তিনি রুয়ান্ডা কলেজ অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিক্স থেকে হিসাব বিজ্ঞানে
স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি হিসাব বিজ্ঞান সম্পর্কিত নানা প্রশিক্ষণ ও শিক্ষানবিশি কোর্সে অংশ নিয়ে হিসাব বিজ্ঞানে আরও সমৃদ্ধ হন। ২০২০ সালে থিয়োনেস্ট নিউট্রিশন অ্যাডভাইজারি কাউন্সিল রুয়ান্ডা লিমিটেডে (এনএসি রুয়ান্ডা) শিক্ষানবিশ হিসেবে যোগ দেন এবং ছয় মাসের মাথায় তিনি ওই প্রতিষ্ঠানের অর্থ ম্যানেজার পদে নিয়োগ পান। তিনি সে-সব মাঠ কর্মকর্তাদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেন, যারা সাধারণত ক্ষুদ্র চাষিদের তাদের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য প্রশিক্ষণ দিতে গিয়ে দেখানোর মতো উপকরণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছেন। একই সময়ে বিপণন ও উৎপাদন বিভাগের চাহিদা অনুযায়ী ভোক্তারা পছন্দ করে এমন মানসম্পন্ন কাঁচামাল কৃষকদের কাছ থেকে নিয়ে থাকে। এটি তাকে স্মার্ট প্রজেক্টরের জন্য আবেদন করতে অনুপ্রাণিত করে। কেননা, স্মার্ট প্রজেক্টর কিনয়ারওয়ান্ডায় কৃষক-থেকে-কৃষক প্রশিক্ষণ ভিডিও দেখাতে এবং এটি সৌরশক্তি চালিত হওয়ায় প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে যেখানে বিদ্যুৎ সুবিধা নেই, সেখানেও নিয়ে যাওয়া যায়। স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করার জন্য দলটি উন্মুখ হয়ে আছে, এটি এমন একটি সরঞ্জাম যা মাঠ কর্মকর্তাদের কাজ অনেক সহজ করে দেবে যখন তারা কৃষকদের জৈব ও কৃষিবিদ্যা পদ্ধতির প্রশিক্ষণ দেবেন।

আরো দেখুন
এসপেরেন্স নায়রাসাফারি (থিয়োনেস্ট নিশিমোমৌরমির দলের সদস্য)

এসপেরেন্স নায়রাসাফারি (থিয়োনেস্ট নিশিমোমৌরমির দলের সদস্য)

এসপেরেন্স নায়রাসাফারি রুয়ান্ডার দক্ষিণাঞ্চলের কৃষিপণ্য ক্রয়-বিক্রয়ে অভিজ্ঞ একজন ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা। তিনি স্ব-নিযুক্ত এবং তাঁর ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের নাম ‘হোপ অ্যান্ড ফাইন লিমিটেড’। এসপেরেন্সের শিক্ষার উন্নত স্তরের একটি সনদ আছে। তিনি এনএসি রুয়ান্ডা লিমিটেডের অন্যতম সরবরাহকারী। তিনি স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহারের জন্য উন্মুখ হয়ে আছেন। কেননা, এটি তাকে কৃষকদের সাথে সরাসরি কাজ করতে এবং তাদের চাহিদামতো পণ্যের গুণমান সম্পর্কে বোঝাতে দৃশ্য মাধ্যম ব্যবহার করতে সহযোগিতা করবে। এটি এসপেরেন্সের উৎপাদিত পণ্যের খুচরা ব্যবসাকেও সমর্থন করবে এবং তিনি কৃষকদের কিছু উন্নত কৃষিকাজ শেখাতে পারেন যাতে তারা তাদের গ্রাহকদের ভালো ফলন দিতে পারে। পরোক্ষভাবে, তিনি তার কৃষকদের নেটওয়ার্কের মূল্য সংযোজন হিসেবে স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করার আশা করেন, যা তাকে শীর্ষ মৌসুমে (পিক সিজন) প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা দেবে, যখন অনেক উৎপাদনকারী ব্যবসায়ী কৃষকদের আনুকল্য পাওয়ার জন্য ‘লড়াই’ করবে।

আরো দেখুন
জিন ফেলিক্স মিজেরো (থিয়োনেস্ট নিশিমোমৌরমির দলের সদস্য)

জিন ফেলিক্স মিজেরো (থিয়োনেস্ট নিশিমোমৌরমির দলের সদস্য)

জিন ফেলিক্স মিজেরো রুয়ান্ডা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ‘কিগালি ইন্সটিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি’ থেকে খাদ্যবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি-তে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। জিন একজন সামাজিক উদ্যোক্তা। তিনি জনগোষ্ঠীভিত্তিক যুব নেতৃত্বাধীন সংগঠন ‘নিউট্রিশান অ্যাডভাইজরি কাউন্সিল রুয়ান্ডা লিমিটেড’ (এনএসি রুয়ান্ডা)-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও। এই প্রতিষ্ঠানটি একটি টেকসই কৃষি ভ্যালু চেইনের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ক্ষুদ্র চাষিদের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ইচ্ছে রাখে। জিন ফেলিক্স অন্যান্য কৃষিচর্চার মধ্যে ভালো কৃষিচর্চা এবং ফসল তোলার পরবর্তী-ক্ষতি ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত পরামর্শমূলক কাজও করে থাকেন। তিনি দক্ষিণ রুয়ান্ডায় টেকসই জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সাংবাদিকতা কর্মশালার আয়োজকদের অন্যতম। তিনি এনএসি রুয়ান্ডার সরবরাহকারীদের মধ্যে মাঠ প্রশিক্ষণ পরিচালনার জন্য স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করার পরিকল্পনা করেছেন ; এইসঙ্গে তিনি প্রত্যন্ত অঞ্চলে, যেখানে তাঁর দলের সদ্যরা উপযুক্ত সরঞ্জামের অভাবে পৌঁছাতে পারেনি, সেখানে গ্রামীণ এলাকায় বসবাসকারী নতুন কৃষকদের নিয়োগ দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন। জিন ফেলিক্স খুব আশাবাদী যে, সৌরশক্তি চালিত একটি স্মার্ট প্রজেক্টর, যার ভেতরে স্থানীয় ভাষায় কৃষক-থেকে-কৃষক প্রশিক্ষণ ভিডিও স্থাপিত, তা তাঁর কোম্পানির খরচ সাশ্রয় করবে, আবার ক্ষুদ্র চাষিদের জ্ঞানও উন্নত করবে।

আরো দেখুন
আলিউ আবুব্যাক্রাইন মাগা

আলিউ আবুব্যাক্রাইন মাগা

কৃষি অন্তঃপ্রাণ একজন তরুণ মালিয়ান। তিনি ভূগোল বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তবে, নানাবিধ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তিনি কৃষি-বিষয়ে জ্ঞান লাভ করেন। এই জ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে তিনি বুর্কিনা-ফাসো এবং ক্যাসামেন্সে (সেনেগাল) চলে যান। তিনি ‘মতি’ অঞ্চলে একটি খামার প্রতিষ্ঠা করতে চান এবং ভিডিও প্রদর্শনের মাধ্যমে কৃষকদের জৈবকৃষি কাজের প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের সংগঠনগুলোর সাথে একটি ব্যবসায় স্থাপন করতে চান। আলিউ স্বপ্ন দেখেন, ‘মতি’ অঞ্চলে একটি জৈবকৃষি কেন্দ্র থাকবে এবং কৃষকেরা সেখানে প্রশিক্ষণ নেবেন।

আরো দেখুন
মামাদউ সউ

মামাদউ সউ

২৮ বছর বয়সী মামাদউ সউ এগ্রোফরেস্ট্রি-তে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি স্নাতকোত্তর গবেষণায় নিয়োজিত ; এর পাশাপাশি তিনি অর-ডিউরেবল নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন। এই সংস্থার সাত জনের একটি দল রয়েছে, যাদের লক্ষ্য কেবল কম্পোস্ট উৎপাদন করে তা কৃষকদের কাছে বিক্রি করাই নয়, বরং কৃষকদের সক্ষমতাও বাড়ানো। মামাদউ-এর সংস্থা জৈবসার ব্যবহার করে জৈবকৃষির প্রচারণা পরিচালনা করে থাকে। তাঁর স্বপ্ন হলো তাঁর সংস্থাকে সেনেগালের কম্পোস্ট উৎপাদনে অন্যতম সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলা।

আরো দেখুন
ম্যারি অ্যাঞ্জেলিক ফেই

ম্যারি অ্যাঞ্জেলিক ফেই

২২ বছর বয়সী ম্যারি অ্যাঞ্জেলিক ফেই কৃষক পরিবারের সন্তান। ছেলেবেলায় তিনি তাঁর দাদির সাথে খামারে কাজ করতেন। মাত্র ১৩ বছর বয়সে তিনি নিজের পোল্ট্রি খামার শুরু করেন। পারিবারিক এমন পরিবেশ তাঁকে কৃষিকাজের প্রতি আরও আগ্রহী করে তোলো। বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের পর তিনি কৃষি নিয়ে পড়াশোনা করার জন্য ফ্রান্সের অ্যাক্স মারসেইল ইউনিভর্সিটি ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি-তে ভর্তি হন। ২০১৯ সালে তিনি মন্টপিলিয়ার সাপএগ্রো-তে কৃষি প্রকৌশল ডিগ্রি অর্জনের জন্য পড়াশোনা শুরু করেন যা ২০২২ সালে শেষ হবে এবং এখানে তাঁর অধ্যয়নের প্রধান বিষয় হলো ‘এগ্রিফুড’। ছেলেবেলা থেকেই উদ্যোক্তা হওয়ার কারণে ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি-তে পড়াকালীনই অ্যাঞ্জেলিক ‘আফ্রিকাগ্রিকালচার’ নামে একটি উদ্যোগ শুরু করেন। সেনেগালভিত্তিক এই সংস্থাটির লক্ষ্য হলো কৃষক ও এগ্রিফুড বিষয়ে কৃষিউদ্যোক্তাদের সক্ষমতা বাড়ানো। তিনি সেনেগালে তাঁর সহকর্মী অক্টেভ ইমানুয়্যাল ফেই-এর সাথে সহ-পরিচালক হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করছেন এবং তাঁরা দু’জনে একত্রে প্রশিক্ষণের কাজে স্মার্ট প্রজেক্টরের উত্তম ব্যবহার করবেন। তাঁর স্বপ্ন হলো সেনেগালে এমন একটি নামিদামি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা যে প্রতিষ্ঠানটি প্রযুক্তিগতভাবে (সক্ষমতা বৃদ্ধি) ও আর্থিকভাবে সহায়তা প্রদান করে লাখ লাখ মানুষকে (প্রধানত নারী ও তরুণদের) দারিদ্র্য থেকে মুক্তি দিতে পারবে।

আরো দেখুন
পেপ টলিবউয়া ফল

পেপ টলিবউয়া ফল

২৯ বছর বয়সী একজন তরুণ উদ্যোক্তা। তাঁর উদ্যানতত্ত্বে পেশাদারি মনোভাবের সনদ (সার্টিফিকেট ডি’অ্যাটিচ্যুড প্রফেশনেল) রয়েছে এবং বর্তমানে তিনি ‘ওয়াইডেমহা কোম্পানি ডি লোগা’য় প্রশিক্ষণের দায়িত্বে নিয়োজিত। সংস্থাটি অনেক ধরনের কাজ করে থাকে। তবে, তার মধ্যে উদ্যান ও পরিবেশ সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তিনি যে প্রশিক্ষণ কর্মসূচিগুলো অফার করে থাকেন, সেই প্রশিক্ষণ কর্মসূচিগুলো উন্নত করতে স্মার্ট প্রজেক্টর সহায়তা করতে পারে। ‘ওয়াইডেমহা’ কোম্পানিতে যোগ দেওয়ার আগে পেপ টলিবউয় ফল এসসিএল (সোসাইটি ডি কালচার লেগিউমের), সিন ফ্রেইজ এন্টারপ্রাইজ এবং তারু আসকানসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। তাঁর স্বপ্ন হলো সেনেগালে উদ্যানতত্ত্বের সবচেয়ে বড়ো প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা।

আরো দেখুন
Colile Queen Dlamini

Colile Queen Dlamini

Colile is a dynamic and passionate agricultural advisor and mentor, holding a Bachelor's degree in Agribusiness Management (Honours). With her African Entrepreneurial Action for Others Certificate in community engagement, Basic Principles of engine repairs, and completion of a course in agricultural contracting, she is well-equipped to empower farmers with skills and resources.

Colile gained invaluable experience during a two-year placement funded and facilitated by Agriculture, Rural Development, Land and Environmental Affairs. She worked in various roles, including general farm worker, Project Manager, Strategic Planner, Farm Manager, and Office Administrator. The farm she worked on was 52 hectares and housed 77 cattle, over 100 goats, and had a primary vegetable farming area of over 1 hectare. In addition, they bred fish for ornamental purposes.

Colile is the Director of Imbwewu Seed Supply, this company supplies indigenous grain crops like cow peas, bambara groundnut and mungbean. She also provides assistance in animal and plant production, along with report writing. Colile has successfully established a roadside market to support local farmers, and she envisions its growth into a local fresh produce market spot. She has also developed training materials and conducted business skills workshops to empower people in plant production and primary agriculture.

Colile is fluent in English, Xitsonga, SiSwati, and Tshivenda, enabling her to effectively communicate and engage with a diverse range of individuals and communities.

Through her expertise, dedication, and commitment to empowering farmers, Colile is making a substantial impact in the agricultural sector, contributing to the growth and development of local communities.

আরো দেখুন
Thamari Mirriam Dlamini

Thamari Mirriam Dlamini

(team with Colile)

Thamari Mirriam Dlamini is a dedicated and accomplished professional and a passion for innovation and technology in agriculture. She has a Bachelor’s Degree with Honours in Physics and brings a solid foundation of scientific knowledge, research and analytical skills, to her role as Innovation and Technology Officer at Imbewu Seed Supply.

Thamari firmly believes in the power of information dissemination for community sustainability. She sees technology, particularly the smart projector, as a tool to attract and inspire youth towards agriculture.By exposing them to innovative gadgets, she aims to ignite their entrepreneurial spirit and interest in the agricultural sector. She envisions that the economic flow within the community will improve as the revenue generated from events showcasing the capabilities of the smart projector can be reinvested to support other local entrepreneurs.

Thamari is passionate about merging innovation, technology, and agriculture to make a positive impact in the industry. Her goal is to promote sustainable practices and inspire the next generation of farmers through her expertise and dedication.

আরো দেখুন
David Seutja Letsoalo

David Seutja Letsoalo

(team with Dineo)

David Letsoalo is from Limpopo Province. He holds a Diploma in Project Management. David developed a passion for farming in 2011 through Mr Manamela, is a community activist dedicated to agriculture and food sustainability. David then started attending workshops and skills training through various networking organisations and government institutions of agriculture. This created an opportunity to engage with local community-based farmers to share and transfer skills and to sell their produce to potential markets. This in turn led to the registration in 2013 of an organisation called Tswaranang Youth and Community Development. The organisation works with farmers on crop planting and vegetable farming of tomatoes, potatoes, cabbages and butternut squash. They also help farmers in checken and egg production, as well as production of chillies for making chilli sauce. The aim and vision is to create access to necessary agricultural information and skills for local farmers and entire communities of rural Limpopo so they can view agriculture as a viable business that can transform their lives. The smart projector will add an advantage to move focus to the reality of food safety and quality and ultimately make communities self-sustained with knowledge about food security.

আরো দেখুন
Dineo Kgatle

Dineo Kgatle

(team with David)

Dineo Kgatle is from Limpopo Province. She works as an administrator at Tswaranang Youth and Community Development. She studied office administration in Business Management. Dineo is a young dedicated female youth with a passion for community development. She works with other local farmers on funding applications and recruitment of youth and women in backyard farming projects in the communities. Dineo works together with David Letsoalo in both businesses, as they were motivated through their passion for farming. She is planning to teach and train vulnerable groups (youth, women and child headed families) in organic farming to alleviate poverty and create sustainable job opportunities.

আরো দেখুন
Indiphile Mdikane

Indiphile Mdikane

was born and raised in a farming family in the rural area of Dininkosi near Libode in Eastern Cape. He has a strong background knowledge of many farming practices. He graduated with a Diploma in Farming Management from King Hintsa Technical and Vocational Education Training college and is currently an agricultural student at Central University of Technology (CUT) on an agricultural extension course. He is deputy chairperson for Youth in Agriculture and Rural Development (YARD) that empowers youth and farmers on the benefits of agriculture. Indiphile is planning to use the smart projector as a visual learning tool to show other agricultural practices in his rural communities and to develop the business of learner and student assistance by equipping them in different careers. He also wants to equip farmers with knowledge on how to do organic farming at a low cost and get good profits.

আরো দেখুন
Lwazi Mandilive Matiwane

Lwazi Mandilive Matiwane

Holds a Master’s degree in environmental education. Lwazi started “Nolali wase Dolophini”, a private company that contributes to rural development as well as youth and childhood development through research, consulting, training and development in agriculture and the arts. She looks forward to using the smart projector to train rural farmers in agroecological practices and to explore the use of digital learning as a catalytic rural development

আরো দেখুন
আশেরি স্টিফেন লেমেলো

আশেরি স্টিফেন লেমেলো

কৃষি বিষয়ে বিভিন্ন ছোট ছোট কোর্স এবং সেমিনারে অংশ নিয়েছিলেন। গ্রামে উন্নয়নের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের কার্যক্রমে তার বিভিন্ন ধরনের অভিজ্ঞতা রয়েছে । তিনি বিভিন্ন ক্ষেত্রে এবং গ্রামে পক্ষে ছিলেন। ২০১২ সাল থেকে তিনি ইনুয়া জামি গ্রুপ (লিফটিং-আপ দ্য কমিউনিটি গ্রুপ) এর এক্সিকিউটিভ সেক্রেটারি পদে রয়েছেন, যা গ্রেটার মহলে ইকোসিস্টেম (জিএমই) এর জন্য কাজ করে- এটি একটি প্রত্যন্ত অঞ্চল যেখানে খুব সামান্য বিদ্যুত ব্যবস্থা এবং ইন্টারনেট রয়েছে। যার ফলে এইসব অঞ্চলে ভিডিও বিতরন অনেক কষ্টসাধ্য, এবং একারনেই স্মার্ট প্রজেক্টরের ব্যবহার ভাল ফলাফল আনতে পারে। বৃহত্তর মহলে ইকোসিস্টেমের বর্তমান অস্থিতিশীল কৃষিকাজের জন্য মাটির ক্ষয়জনিত সমস্যা সৃষ্টি করছে, মাটির উর্বরতা হ্রাস এবং ফসলের ফলন হ্রাস পাচ্ছে, যে কারনে আশেরি স্থায়িত্বশীল কৃষিকাজের ব্যবহার প্রচার করতে ভিডিওগুলি ব্যবহার করছেন।

আরো দেখুন
গ্যাব্রিয়েল বেঞ্জামিন মাসালা (দলনেতা)

Gabriel Benjamin Masala (Team leader)

সোকোইন কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অ্যাকুয়াকালচার (জলে প্রাণী লালন-পালন বা জলজচাষ) বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় গ্যাব্রিয়েল সালমা মাকুনগু-এর সাথে যৌথ উদ্যোগে ‘ব্লু অ্যাকুয়াকালচার তানজেনিয়া’ (বিএটি) নামে একটি পরামর্শপ্রদানকারী সংস্থা স্থাপন করেন। স্নাতক পাশ করার পর তাঁরা চাকরি খুঁজে না পেয়ে মূল জমিতে এবং জাঞ্জিবারে কৃষকদের অ্যাকুয়াকালচার বা জলজচাষে সম্প্রসারণ পরিসেবা প্রদান করে নিজেদের ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। তিনি মুরগোরা অঞ্চলের মাছচাষিদের মধ্যে কৃষক থেকে কৃষক ভিডিও প্রদর্শন করে খামারের প্রশিক্ষণ কাজের দক্ষতা উন্নত করতে স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করার পরিকল্পনা করেছেন।

আরো দেখুন
 জেমস গাম্বা নায়াঞ্জ

জেমস গাম্বা নায়াঞ্জ

মারা অঞ্চলে মুসোমার তানজেনিয়া লেক এলাকার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। শিক্ষকতা ছাড়াও জেমস কৃষিকাজ ও পশুপালন কাজের সাথে যুক্ত। তাঁর জনগোষ্ঠীভিত্তিক একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যেটি কাসাভা চাষের উপকরণ উৎপাদন ও বিক্রি করে থাকে। জেমস তানজেনিয়া টিচার্স ইউনিয়ন (টিটিইউ)-এর তরুণ প্রতিনিধি হিসেবেও কাজ করছেন। তিনি পরিষ্কার রোপণ উপকরণের ব্যবহার ও কৃষি-সংক্রান্ত ভিডিও প্রদর্শন করতে স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করার পরিকল্পনা করেছেন। তিনি আশা করেন যে, এই কৌশলটি তাঁর খদ্দের এবং তাঁর জনগোষ্ঠীর কৃষকদের উৎপাদনশীলতা বাড়াবে।

আরো দেখুন
লিলিয়ান বি.সি. সাম্বু (দলনেতা)

লিলিয়ান বি.সি. সাম্বু (দলনেতা)

সাম্বু দোদোমা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পর্যটন ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। লিলিয়ান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান স্টেট বিশ্ববিদ্যালয় এবং সোকোইন কৃষি বিশ^বিদ্যালয়ে কৃষিব্যবসা, নেতৃত্ব, জেন্ডার এবং উদ্যোক্তা উদ্ভাবন প্রভৃতি বিষয়ে কোর্স সম্পন্ন করেন। তিনি তানজেনিয়া কেন্দ্রিক ‘লিল্যানি গ্রিনপ্রো বিজনেস কোম্পানি লিমিটেড’র সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও। এই সংস্থাটি বিদেশে রপ্তানি করার জন্য ‘আফ্রিকান বার্ড’স আই’ (পাখির চোখ) মরিচ উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণের সাথে জড়িত। এর পাশাপাশি স্থানীয় ব্যবহারের জন্য অন্যান্য উদ্যান-ফসলও তারা উৎপাদন করে থাকে। তাদের বেশিরভাগ পণ্য তারা গ্রামের ক্ষুদ্র চাষিদের কাছ থেকে সংগ্রহ করে, যাদের মধ্যে তরুণ ও নারীও রয়েছে। তারা তাদের ফসল উৎপাদনকারীদের কৃষিকাজের নানারকম অনুশীলন এবং স্মার্ট জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা কৃষিনীতি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। লিলিয়ান বিশ্বাস করেন, তিনি স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করে বাইরের উৎপাদনকারীদের প্রশিক্ষণ দিলে, বিশেষত জৈবকৃষি ও এগ্রোইকোলজিক্যাল চর্চাগুলোর ক্ষেত্রে সময় ও অর্থ দুটোই সাশ্রয় করা সম্ভব।

আরো দেখুন
 পিটার হেরি (লিলিয়ান বি.সি. সাম্বু-র দলের সদস্য)

পিটার হেরি (লিলিয়ান বি.সি. সাম্বু-র দলের সদস্য)

সোকোইন কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষিবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি ‘লিল্যানি গ্রিনপ্রো বিজনেস কোম্পানি লিমিটেড’-এ উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন। তিনি ‘আয়েগ্রো গ্রুপ লিমিটেড’র সহ-প্রতিষ্ঠাতা। এই সংস্থাটির লক্ষ্য হলো তরুণ ও নারীদের উৎপাদনশীল কৃষিতে জড়িত হওয়ার জন্য প্রভাবিত করা। এটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, এবং তানজেনিয়ায় ক্ষুধা ও দারিদ্র্য নিরসনের কাজে নিয়োজিত। পিটার ‘ন্যাশনাল সানফ্লাওয়ার ফারমার’স অ্যাসোসিয়েশন অব তানজেনিয়া’ (এনএএসইউএফএটি)-এর সাধারণ সম্পাদক এবং ‘গ্রেপ ফারমার’স প্ল্যাটফর্ম ইন তানজেনিয়া’ (এসইউজিইসিও)-এর সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি তার এলাকা কিশোহালির কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার সময় অন্য এলাকার কৃষকদের কৃষি অনুশীলনগুলো দেখানোর জন্য তার নিজের দক্ষতা বাড়াতে স্মার্ট প্রজেক্টর এবং অ্যাকসেস এগ্রিকালচার ভিডিওগুলো ব্যবহার করেন।

আরো দেখুন
সালমা মাকুনগু হাজি (গ্যাব্রিয়েল বেঞ্জামিন মাসালা-এর দলের সদস্য)

সালমা মাকুনগু হাজি (গ্যাব্রিয়েল বেঞ্জামিন মাসালা-এর দলের সদস্য)

সোকোইন কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অ্যাকুয়াকালচার (জলে প্রাণী লালন-পালন বা জলজচাষ) বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। মাওয়াম্বাও / মেরিন অ্যান্ড কোস্টাল কমিউনিটি কনজারভেশন লিমিটেড (এমসিসিসি)-এ স্বেচ্ছসেবী মাঠকর্মকর্তা হিসেবে কাজ করছেন। অনেকদিন চাকরি খোঁজাখুজি করে না পেয়ে সালমা ঠিক করেন যে, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় তিনি গ্যাব্রিয়েলের সাথে যে পরামর্শপ্রদানকারী সংস্থাটি স্থাপন করেছিলেন সেটিকেই ব্যবসা হিসেবে দাঁড় করাবেন। বর্তমানে তিনি মোরোগোরা অঞ্চলের মাছচাষিদের জীবনমান উন্নয়নে এবং তাদের উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর লক্ষ্যে তাদের অনুশীলনগুলো উন্নত করতে কাজ করছেন। তিনি জলজচাষের ওপর কৃষকদের নির্ভরতা কমিয়ে আনতে এবং তাদের পুষ্টিমান উন্নত করতে মাছচাষের অনুশীলন এবং মাছচাষিরা করতে পারে এমন অন্যান্য ফসল উৎপাদনের ভিডিও প্রদর্শন করতে স্মার্ট প্রজক্টর ব্যবহার করার পরিকল্পনা করেছেন।

আরো দেখুন
 স্টেফানো রাশিদ এমসুইয়া

স্টেফানো রাশিদ এমসুইয়া

তানজেনিয়ার দোদোমা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রজেক্ট প্ল্যানিং, ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি তানজেনিয়ার ওপেন ইউনির্ভাসিটি-তে মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন (পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়ন) বিষয়ে স্নাাতোকত্তর পড়াশোনা করছেন। তিনি এমটান্ডাও ওয়া ভিকুন্ডি ভ্যা ওয়াকুলিমা না ওয়াফুগাজি কিলিমাঞ্জারো (এমভিআইডাব্লিউএকেআই)-এ প্রকল্প কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করছেন। এই প্রতিষ্ঠানটি কিলিমাঞ্জারো অঞ্চলে সম্প্রসারণ পরিসেবা প্রদানের মাধ্যমে কৃষক ও মেষপালক দলের সক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সহায়তা করে এবং প্রধানত নারী ও তরুণদের জৈবকৃষিচর্চায় সহায়তা প্রদান করে। তিনি মানবাধিকার ও নারী পুরুষের সমান অধিকার, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা, বাজারের তথ্য প্রাপ্তি এবং আইসিটি প্রভৃতি বিষয়ে কৃষকের পক্ষে ওকালতি (অ্যাডভোকেসি) করে থাকেন। স্টেফানো কৃষকদের জন্য জৈবকৃষি ও টেকসই কৃষির প্রচারে প্রাণান্ত। স্লো ফুড ইন্টারন্যাশনালের একজন সদস্য হিসেবে স্টেফানো অন্যদের সাথে কৃষকদের বীজ ও খাদ্য ব্যবস্থাপনায় জনগোষ্ঠী ও স্কুল উদ্যানের মাধ্যমে ভালো, পরিষ্কার ও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার প্রচারের কাজে নিয়োজিত। স্মার্ট প্রজেক্টরকে তিনি তানজেনিয়ার উত্তরাঞ্চলের কৃষকদের মাঝে জৈবচাষাবাদচর্চা উৎসাহিত করার উপযুক্ত দৃশ্যায়ন (ভিজুয়াল) উপকরণ বলে মনে করেন। তিনি তাঁর জনগোষ্ঠীতে এমভিআইডাব্লিউএকেআই-এর সদস্য এবং অন্যান্য কৃষকদের মাঠকার্যক্রম পরিচালনা করার সময় কৃষক থেকে কৃষক প্রশিক্ষণ ভিডিওগুলো দেখানোর জন্য স্মার্ট প্রজক্টর ব্যবহার কারর পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন।

আরো দেখুন
Faouzia Semeti

Faouzia Semeti

Faouzia comes from Gabes, she is the founder of the El Mandara, providing consulting for agricultural training and services focusing on agroecology. She works with farmers to develop their rural enterprises and find project finance from public bodies. Faouzia is also working on setting up a network of model farms to demonstrate agroecological practices, she also develops income-generating ideas in agriculture and fish farming. One of her passions is raising awareness in her community to improve soil and irrigation while protecting the ecology of the local oasis in collaboration with local NGOs.

আরো দেখুন
Haneen Kadry

Haneen Kadry

Haneen is from Sidi Bouzeid, she is a member of the Victory Association for Rural Women Empowerment which focuses on strengthening rural women's organisations and empowering them to be in legal structures and marketing their agricultural products. She supports rural women with access to knowledge and finance from public bodies to help them start their collective enterprises while motivating them to use organic and environment-friendly practices in their work.

আরো দেখুন
Salwa Neji

Salwa Neji

(team leader)

Salwa is an agronomist from Qibili in Southern Tunisia, an area known for date palms. She is a member of the association ‘Lovers of the Environment for Sustainable Development’. Salwa works to promote organic farming practices and is actively networking with civil society organisations to promote environmental and sustainable development.

আরো দেখুন
Marwa El Adouani

Marwa El Adouani

(team member of Salwa Neji)

is an agronomist from Qibili in Southern Tunisia, an area known for date palms. She is a member of the association ‘Lovers of the Environment for Sustainable Development’. It supports small scale farmers and enhances their economic empowerment by delivering agriculture extension services, especially for date palm growers. Marwa has trained over 200 farmers and works to promote organic farming practices. She actively networks with civil society organisations to promote environmental and sustainable development. 

আরো দেখুন
Maha Moueli

Maha Moueli

Maha is part of the Tunisian Permaculture Association which supports farmers to transition towards agroecology and linking them to consumer groups through Participatory Guarantee Systems (PGS). She leads the field visits and markets to support farmers with technical knowledge and raise awareness among consumers on healthy food in addition to preserving traditional foods. Maha runs workshops and outreach events across Tunisia that promote local seed saving, ecological farming, product development and marketing directly to consumer groups.

আরো দেখুন
 অ্যাড্রিকো নেগ্রো সাইমন

অ্যাড্রিকো নেগ্রো সাইমন

নিজেদের কৃষি খামার থাকায় সাইমন পরিবারের কাছ থেকেই কৃষিকাজে এবং কৃষি-প্রশিক্ষণে দক্ষ হয়ে বেড়ে ওঠার সুযোগ পেয়েছেন। পরিবার থেকেই তাঁর কৃষির প্রতি ভালোবাসা জন্মে ও বিকাশ লাভ করে। পরে তিনি উগান্ডার র্মাটিয়ার বিশ^বিদ্যালয় থেকে কৃষি-বিষয়ে ¯œাতক ডিগ্রি লাভ করেন। কৃষি এবং জীবিকার ক্ষেত্রে তাঁর অনেক বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে। ওয়ার্ল্ড ভিশন উগান্ডার সাথে পরিবেশ নিয়ে কাজ করার তাঁর রয়েছে দারুণ অভিজ্ঞতা। তিনি এখন উগান্ডার ‘ওয়েস্ট নীল’ অঞ্চলে শরণার্থী-বস্তিতে ও গ্রামীণ কৃষক এবং দক্ষিণ সুদান ও কঙ্গো থেকে আসা শরণার্থীদের জন্য কৃষি-প্রশিক্ষণ ভিডিও প্রদর্শনীর সাথে সক্রিয়ভাবে যুক্ত। প্রশিক্ষণটি বেশিরভাগ শাকসবজি, ক্ষেতের ফসল এবং পরিবেশ সুরক্ষার জন্য পরিচালিত। অংশগ্রহণকারীরা সত্যি সত্যিই নতুন প্রযুক্তি গ্রহণ করছে এবং তাদের বাড়ির বাগানে এবং ফসলের ক্ষেতে প্রয়োগ করছে।

আরো দেখুন
ক্যানরি আহাবওয়ে (অ্যাগ্রোমুশ’-এর দলনেতা)

ক্যানরি আহাবওয়ে (অ্যাগ্রোমুশ’-এর দলনেতা)

কলেজে পড়াকালীন একটি পারিবারিক প্রকল্পে রেকর্ড ব্যবস্থাপক হিসেবে কাজ শুরু করেন। এই প্রকল্পে কাজ করতে গিয়েই তিনি কৃষি-বিষয়ে পড়ালেখা করতে আগ্রহী হন। স্কুল ছুটির দিনগুলোতে কাজ করে তিনি পর্যাপ্ত অর্থ সঞ্চয় করেন। সেই অর্থ খরচ করে তিনি উগান্ডার ‘রুয়েনটাঙ্গা এগ্রিকালচারাল ইন্সটিটিউট’ থেকে কৃষি-বিষয়ক একটি কোর্স সম্পন্ন করে একটি জাতীয় সনদ অর্জন করেন। তাঁর এই কোর্সটি যখন সমাপ্তির পথে তখন হাবওয়ে ইজ্রায়েলে এগ্রোস্টাডিজ-এ ব্যবহারিক কৃষি বিষয়ে একটি ডিপ্লোমা এবং সেচ-বিষয়ে একটি সার্টিফিকেট কোর্স করার জন্য নির্বাচিত হন। ইজ্রায়েলে থাকাকালীন তিনি ‘মেরিনা তেবাপোস্ট’ নামের একটি প্রতিষ্ঠানে হাতে-কলমে মাশরুম উৎপাদন ও প্যাকেজিং শেখেন। উগান্ডায় ফিরে এসে তিনি ইজ্রায়েলে অর্জিত জ্ঞান ও শিক্ষা-কে উগান্ডার প্ররিপ্রেক্ষিতে কাজে লাগিয়ে ‘অ্যাগ্রোমুশ’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন, যেখানে তিনি ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এই প্রতিষ্ঠানকে কাজে লাগিয়ে তিনি পশ্চিম ও মধ্য উগান্ডার সুপার মার্কেটগুলোর মাধ্যম্যে নিজের উৎপাদিত মাশরুম ও প্যাকেটজাত পণ্য বিক্রি করে একটি অবস্থান তৈরি করেন। নিজেদের কৃষি-ব্যবসায়ে নতুন পথ তৈরি করার জন্য তিনি তরুণ কৃষকদের মাশরুম চাষের প্রশিক্ষণ দেন। ক্যানরি হাবওয়ে একটি স্মার্ট প্রজেক্টর পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছেন যা তার দলের সদস্যদের জন্য প্রশিক্ষণ কার্যক্রম-কে সহজ করবে এবং স্থানীয় আরও তরুণদের কাছে পৌঁছাতে তাদের সহায়তা করবে। এতে মাশরুম উৎপাদনকারী কৃষকেরাও অন্যান্য ফসল চাষের ভিডিওগুলোও দেখতে পারবেন এবং সীমিত জায়গায় চাষ করা যায় এমন অন্যান্য ফসল উৎপাদন করে আয়ের পথ বাড়াতে পারবেন।

আরো দেখুন
আজারিয়া কামুসিমে (‘অ্যাগ্রোমুশ’-এর সদস্য)

আজারিয়া কামুসিমে (‘অ্যাগ্রোমুশ’-এর সদস্য)

বর্তমানে আলজেরিয়ার সেন্টার ইউনিভার্সিটিয়ার ডি’অ্যাইন টেমুচেন্ট-এর তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। তিনি রসায়ন বিষয়ে বিএসসি ডিগ্রি অর্জনের চেষ্টায় রত। তিনি একজন স্ব-প্রণোদিত সামাজিক উদ্যোক্তা। তিনি অরান স্কুল অব ল্যাঙ্গুয়েজ থেকে ফ্রেঞ্চ ভাষায় সার্টিফিকেট কোর্স সম্পন্ন করেন। তিনি পশ্চিম উগান্ডার এমবারার জেলার গ্রামাঞ্চলে সুবিধাবঞ্চিত জনগণের একটি জনগোষ্ঠীভিত্তিক সংস্থা ‘কেয়ার প্রমোশন অ্যান্ড পোভাটি অ্যালিভিয়েশন ইনেশিয়েটিভ’ (সিপিএআই)-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা। আজারিয়া বর্তমানে ‘ইন্সপায়ার’ (অনুপ্রেরণা) প্রকল্পে একজন বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করছেন। তাদের লক্ষ্য হলো বাল্যবিবাহ, কিশোরী-গর্ভধারণ এবং জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতার ঝুঁকিতে থাকা মেয়েদের সক্ষম করে তোলা। তিনি উগান্ডার ‘অ্যাগ্রোমুশ’-এর যোগাযোগ, বিক্রয় ও বিপণন সমন্বয়ক। ‘অ্যাগ্রোমুশ’ হলো মাশরুম উৎপাদন এবং মূল্য সংযোজন-এর যুবনেতৃত্বাধীন একটি উদ্যোগ। আজারিয়া ভেনচার ক্যাপিটাল আফ্রিকার একজন প্রাক্তন ছাত্র। তিনি জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা-বিরোধী আন্তর্জাতিক অ্যাম্বাসেডর ‘ইয়াং আফ্রিকান লিডারস ইনিশিয়েটিভ’ (ইয়াল)-এর সদস্য। সিটিজন’স ইন্টারন্যাশনাল ইয়ুথ সামিট-এ উদ্ভাবকের পুরস্কার বিজয়ী এবং টেকসই উন্নয়নের উচ্চপর্যায়ের একটি সম্মেলনের স্বেচ্ছাসেবক। এছাড়াও তিনি ফিলাথ্রোপি বিশ^বিদ্যালয় থেকে পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়ন বিষয়ে সনদ অর্জন করেন। তিনি ফেডারেশন অব ইন্টারন্যশনাল জেন্ডার অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস-এর জেন্ডারবেইজড ভায়োলেন্স (জিবিভি) বা জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা বিষয়ের সনদপ্রাপ্ত প্রশিক্ষক। আজিরা যখন আলজেরিয়ায় অবস্থান করেন তখন তিনি উগান্ডার অ্যাগ্রোমুশ সদস্যদের সাথে ভারচুয়ালি মিলিত হন। কৃষি-বিষয়ে আরও জানার জন্য তিনি স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করতে চান, যাতে তার দলের সদস্যরা স্থানীয় তরুণ কৃষকদের আরও বেশি অর্থ উপার্জনের প্রশিক্ষণ দিতে পারে।

আরো দেখুন
মার্থা কিউকুহায়ার

মার্থা কিউকুহায়ার

একজন স্ব-প্রণোদিত খামার-ব্যবস্থাপক। তিনি উগান্ডার লুয়েরো জেলায় অবস্থিত কিনানো নামের জৈবখামারে ব্যবস্থাপক হিসেবে কাজ করেন। কোভিড-১৯-পরবর্তী প্রভাবগুলো প্রশমিত করার পদক্ষেপ হিসেবে তাঁর দল খামারে উৎপাদিত শাকসবজিগুলো ‘অর্গানো বাস্কেট’ নামের একটি অনলাইন দোকানের মাধ্যমে বিক্রি করে। মার্থা মেকেরেরে বিশ^বিদ্যালয় থেকে কৃষি-বিষয়ে বিএসসি [সম্মান] ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০১৮ সালে তিনি পূর্ব-উগান্ডার ‘গো অর্গানিক’ নামের একটি সংস্থা দ্বারা পরিচালিত ইন্টারন্যাশনাল ট্রেনিং কোর্স অন অর্গানিক এগ্রিকালচার (আইটিসিওএ)-এ অংশগ্রহণ করেন। উগান্ডার কৃষি-ব্যবসা ও পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান ‘ফারমার ইনভেস্টমেন্ট অপরচিউনিস্ট অ্যান্ড মার্কেট’ (এফআইওএম)-এর তিনি একজন কৃষিবিদ ও অংশীদার। উগান্ডার এফআইওএম পরিচালিত ইয়ুথ এগ্রি-ইনভেস্টমেন্ট ক্লাব (ওয়াইএআইসি)-এরও তিনি একজন ফোকাল পয়েন্ট। ওয়াইএআইসি-এর লক্ষ্য হলো, পরিবেশ রক্ষা করার জন্য যুবসমাজকে লাভজনক কৃষি-ব্যবসায়ে উৎসাহিত ও সহযোগিতা করা। ইয়াং এন্টারপ্রেনার চ্যালেঞ্জ ফান্ড প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে থেকেই মার্থা অ্যাকসেস এগ্রিকালচার ভিডিওগুলো ব্যবহার করে আসছিলেন। কীভাবে ভার্মিকম্পোস্ট তৈরি করা যায়, খামার-কর্মীদের তা শেখানোর জন্য তিনি অ্যাকসেস এগ্রিকালচার ভিডিওগুলো ব্যবহার করছেন। মার্থা জৈব-কৃষিকাজ ও টেকসই উন্নয়নে প্রাণান্ত। মার্থা’র পরিকল্পনা হলো, আশেপাশের জনগোষ্ঠীর কৃষকদের প্রশিক্ষণের জন্য স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করা। যেমন, কাম্পালায় জৈবিকভাবে শাকসবজি উৎপাদনের জন্য কৃষকদের প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটাতে পারে কিনানো জৈবখামার।

আরো দেখুন
রেবেকা আকুলু

রেবেকা আকুলু

রেবেকা আকুলু উত্তর-উগান্ডার আদুকু-তে অবস্থিত উগান্ডার কলেজ অব কমার্স থেকে বিজনেস স্টাডিজ-এ ডিপ্লোমা অর্জন করেন, তাঁর প্রধান বিষয় ছিল হিসাব বিজ্ঞান। তিনি আদ্যাকা রুরাল ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট ইনেশিয়েটিভ (এআরওয়াইডিআই) পরিচালিত লিরার আর্যাদি মৌমাছি খামারের সহ-পরিচালক। এআরওয়াইডিআই মূলত মৌমাছি সংরক্ষণের আধুনিক কৌশল, মৌমাছি চাষ ও মধুর ব্যবসায়ের জন্য মূল্য সংযোজন বিষয়ে দুই হাজারেরও বেশি কৃষককে প্রশিক্ষণ দিয়েছে। দলটি গ্রামীণ কৃষকদের ফসলের উৎপাদন এবং গবাদিপশু লালনপালনে পরিবেশবান্ধব অনুশীলনগুলো প্রয়োগ করে যাতে মৌমাছির ইকোসিস্টেম বজায়ে থাকে। রেবেকা কিশোরী বয়সে গর্ভধারণের শিকার হয়েছিলেন ফলে তাঁর লেখাপড়ায় ছেদ পড়ে। তবে, প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়া শেষ করার জন্য তিনি পরে কলেজে ভর্তি হন। তিনি নেটওয়ার্ক ফর উইমেন অ্যাকশন নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। প্রতিষ্ঠানটি গর্ভধারণের দরুন স্কুল থেকে ঝরে পড়া কিশোরীদের কাগজের ঠোঙা তৈরি করা, ঝুড়ি বানানো এবং স্থানীয় উপকরণ ব্যবহার করে মৌচাক বানানোর কাজে কারিগরি দক্ষতা অর্জনে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। রেবেকা সামাজিক কৃষিব্যবসা এবং সামাজিক উদ্যোগ ও অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের মাধ্যমে তাঁর জনগোষ্ঠীর গ্রামীণ ক্ষুদ্রকৃষকদের জীবিকার পরবর্তনে ও রূপান্তরে প্রাণান্ত। তাঁর পরিকল্পনা হলো, সৌরশক্তি চালিত স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করে ভিডিও প্রদর্শন ও প্রশিক্ষণ প্রদান করে অন্যান্য তরুণীদের অর্থ উপার্জনের পাশাপাশি কৃষিকাজে আগ্রহী করে তোলা।

আরো দেখুন
 টেডি নবোয়্যার (দলনেতা)

টেডি নবোয়্যার (দলনেতা)

টেডি নবোয়্যার একজন তরুণ মা, নেতা, কৃষক ও উদ্যোক্তা। তিনি বুলেমেজি সিনিয়র মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে উগান্ডা সার্টিফিকেট এডুকেশন (ইউ.সি.ই)-সহ সাধারণ শিক্ষা শেষ করেন। দুর্ভাগ্যবশত, কলেজে ভর্তি হওয়ার পূর্বেই তিনি গর্ভবতী হয়ে পড়েন এবং স্কুল ছাড়তে বাধ্য হন। তবুও, টেডি তাঁর স্বপ্নগুলো শেষ করে দেননি। একজন একক অভিভাবক হিসেবে তিনি মোবাইলে খুচরা টাকা ভরার একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করেন এবং রোজগার করার জন্য ভুট্টা ও কলার চাষ করেন। টেডি বর্তমানে জিরোবো কালাগালা (জাইকা) ইয়ুথ মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড-এর ভাইস চেয়ারপারসন। এই পদ তাঁকে নিজের মত প্রকাশ করার এবং তাঁর পেশার নারী ও পুরুষের সাথে সুযোগগুলো ও প্লাটফর্মগুলো শেয়ার করার জন্য প্রস্তুত করেছে। তিনি এই সমবায়ের চেয়ারপারসন হতে চান এবং একজন রাজনৈতিক নেতা হিসেবে তাঁর জেলার নারী কাউন্সিলর হতে চান। টেডি তাঁর দলের নারীদের পরামর্শ দেন যে, তাঁরা যেন কৃষিক্ষেত্রের সকল ভ্যালু চেইনে সক্রিয়ভাবে অংশ নেয় এবং সবসময় তাঁদের মনে করিয়ে দেন যে, স্কুলে পড়াকালীন তাঁরা যেন ‘খারাপ ছেলেদের’ পাল্লায় না পড়ে এবং নিজেদের পড়াশোনায় মনোযোগী হয়। টেডির পরিকল্পনা হলো, স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করে তাঁর সমবায় সমিতিতে সেইসব কৃষকদের সংখ্যা বাড়ানো, যারা প্রচলিত পদ্ধতি ছেড়ে জৈবচাষে অভ্যস্ত হবে।

আরো দেখুন
 আবদুল্লাহ সিরাজী (টেডির দলের সদস্য)

আবদুল্লাহ সিরাজী (টেডির দলের সদস্য)

আবদুল্লাহ সিরাজীর মেট্রোপলিটন ম্যানেজমেন্ট ইন্সটিটিউট থেকে সাংবাদিকতা ও মিডিয়া স্টাডিজের একটি সনদ রয়েছে। বর্তমানে তিনি মেট্রোপলিটন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে সোশ্যাল ওয়ার্ক অ্যান্ড সোশ্যাল অ্যাডমিনিস্ট্রেনে ডিপ্লোমা করছেন। সহ-প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে আব্দুল্লাহ সিতুকা ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট নামে একটি জনগোষ্ঠীভিত্তিক সংস্থা [সিবিও] প্রতিষ্ঠা করেন। এই প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য হলো ব্যক্তির ক্ষমতায়ন এবং সামর্থ বৃদ্ধি ও মনোভাব বদলানোর মাধ্যমে জনগোষ্ঠ-তে পরিবর্তন আনা। যুবকদের মাঝে ভালো মোবিলাইজেশনের কারণে সিতুকা যুবকদের কৃষক দলে যুক্ত হতে অন্যন্য উন্নয়ন অংশীদারদের আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়েছে। এর ফলে জিরোবো কালাগালা ইয়ুথ মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড-এর জন্ম হয়, বর্তমানে যেখানে আব্দুল্লাহ সচিব হিসেবে কাজ করছেন। এছাড়াও তিনি একজন টমেটো ও কলা-চাষি, ব্যবসায়ী, স্বেচ্ছাসেবক এবং সকি উগান্ডা ও লুয়েরোর পলিসি ইয়ুথ অ্যাডভোকেসি চ্যাম্পিয়ন। তাঁর সমবায়ের লক্ষ্য হলো, লুয়েরো জেলার কৃষকদের জন্য একটি ওয়ান স্টপ সেন্টার প্রতিষ্ঠা এবং কৃষির মূল্য সংযোজনে শীর্ষস্থানীয় যুব-নেতৃত্বাধীন সমবায় হয়ে ওঠা। তাঁর পরিকল্পনা হলো, কম টাকা খরচ করে কৃষি-রাসায়নিক কেনা এবং জৈবিকভাবে ফসলের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য কৃষকদের প্রশিক্ষিত করার কাজে স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করা।

আরো দেখুন
 মুসা বিরুঙ্গি (টেডির দলের সদস্য)

মুসা বিরুঙ্গি (টেডির দলের সদস্য)

মুসা বিরুঙ্গি নাসামিজি ট্রেনিং ইন্সটিটিউট অব সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট থেকে ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিষয়ে ডিপ্লোমা অর্জন করেন, তাঁর প্রধান বিষয় হলো কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট। বর্তমানে তিনি জিরোবো কালাগালা ইয়ুথ মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এবং এর পাশাপাশি আমাহোরো কমিউনিটি ডেভেলপমেন্টে ইনেশিয়েটিভ নামের একটি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমও পরিচালনা করছেন। মুসা ও তাঁর বন্ধু আব্দুল্লাহ সিরাজী কালাগালার একটি গ্রামে গিয়ে যুবকদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন এবং তাদের উন্নয়নের লক্ষ্যে সিতুকা ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প তৈরির কথা চিন্তা করেন। মুসা তাঁর চাকরিতে ইস্তফা দেন এবং তাঁর বন্ধুর সাথে যোগ দিয়ে জনগোষ্ঠীভিত্তিক সংস্থা [সিবিও] প্রতিষ্ঠা করেন। জনগোষ্ঠীর অন্যান্য স্টেকহোল্ডারগণও জিরোবো কালাগালা ইয়ুথ মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড-এ যোগদান করেন। মুসা বিভিন্ন সংস্থা আয়োজিত উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণে অংশ নেন। এগুলো তাঁকে সীমিত সম্পদ ব্যবহার করে সমবায় চালাতে এবং তাঁর পোলেট্রি খামার পরিচালনা করতে সহায়তা করেছে। তাঁর পরকল্পনা হলো, টেকসই কৃষির লক্ষ্যে যুবকদের জ্ঞানসহ অন্যান্য ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করা।

আরো দেখুন
 ইনোসেন্ট চানসা (দলনেতা)

ইনোসেন্ট চানসা (দলনেতা)

ইনোসেন্ট চানসা তার কৃষিকর্মজীবন শুরু করেছিলেন এগবিট-এর (অমনরঃ) কৃষিপণ্যের একজন সরবরাহ চেইন কর্মকর্তা হিসেবে গ্রামীণ দলসমূহের মধ্যে ক্ষুদ্র কৃষকদের সাথে কাজ করার মাধ্যমে। পরে তিনি কৃষকদের বাজারের সাথে সংযুক্ত করার জন্য ই-ম্যাকওয়েবো (বগধশবিনড়) নামে একটি উদ্যোগ গড়ে তোলেন এবং কৃষক গোষ্ঠী, সুপার মার্কেট ও অন্যদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করেন। একশোরও বেশি ক্ষুদ্র কৃষক ই-ম্যাকওয়েবো-এর মাধ্যমে বাজারের সাথে যুক্ত হয়ে উপকৃত হয়েছেন। দক্ষতা বাড়ানোর জন্য স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করে টেকসই চাষের কৌশলগুলোর ভিডিও দেখানোর মাধ্যমে আরও কৃষকদের সাথে কাজ করার আশা প্রকাশ করেছেন ইনোসেন্ট। ইনোসেন্ট জাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জনসংখ্যাতত্ত্ব (ডেমোগ্রাফি) বিষয়ে স্নাতক এবং একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়ন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন।

আরো দেখুন
 চুলউই এমউইম্বা (ইনোসেন্ট চানসা-এর দলের সদস্য)

চুলউই এমউইম্বা (ইনোসেন্ট চানসা-এর দলের সদস্য)

চুলউই এমউইম্বা দ্য কপারবেল্ট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড এঞ্জিনিয়ারিংয়ে ¯œাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। সফটওয়্যার উন্নয়নে তার দুই বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি কৃষি-উদ্যোগ, নেতৃত্ব, যোগাযোগ দক্ষতা, নারী-স্বাস্থ্য অধিকার প্রভৃতি বিষয়ের পাশাপাশি তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ে সনদ পেয়েছেন। চুলউই ২০১৯ সাল থেকে কৃষকদের মধ্যে যোগাযোগের ব্যবধান ঘোচানোর জন্য মোবাইল অ্যাপলিকেশন তৈরি করে প্রযুক্তির সাথে কৃষির সমন্বয় ঘটাতে সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন। বর্তমানে চুলউই চেডিক অ্যাসোসিয়েটসে আইসিটি প্রধান সহযোগী হিসেবে কাজ করছেন।

আরো দেখুন
 এডওয়ার্ড সিবিনে (ইনোসেন্ট চানসা-এর দলের সদস্য)

এডওয়ার্ড সিবিনে (ইনোসেন্ট চানসা-এর দলের সদস্য)

এডওয়ার্ড সিবিনে একজন তরুণ সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন পেশাদার ও গবেষক। সামাজবিজ্ঞান গবেষণায় তার তিন বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে। যুব-নেতৃত্বে তরুণদের অর্থপূর্ণভাবে জড়িত করার ব্যাপারে উৎসাহিত করার ক্ষেত্রে তার পাঁচ বছরেরও বেশি সময়ের অভিজ্ঞতা রয়েছে। এডওয়ার্ড জাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (ব্যবস্থাপনা ও মানব উন্নয়ন প্রধান বিষয়)-সহ জনসংখ্যাতত্ত্ব (গবেষণা, পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়ন প্রধান বিষয়) বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। বর্তমানে তিনি ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিশ^বিদ্যালয় থেকে পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনায় এমএসসি করছেন। এডওয়ার্ডের তথ্য প্রযুক্তি, ব্যবসায়িক গণিত, যোগাযোগ দক্ষতা, ডেটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, কমিউনিটি অরগানাইজেশন ফর অ্যাকশন, মাবন সম্পদ ব্যবস্থাপনা কৌশল এবং জলবায়ু প্রশমন বিষয়ে সনদ রয়েছে। এডওয়ার্ড ২০১৩ সাল থেকে কৃষিব্যবসা, গ্রামীণ জীবিকা ও দ্রারিদ্র্য হ্রাসের মতো উন্নয়নমূলক বিষয়ে জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করার কর্মশালা আয়োজনে সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন। এডওয়ার্ড কমিউনিটি মোবিলাইজেশন, অ্যাডভোকেসি এবং অরগানাইজিং গ্রুপ ডিসকাশন এবং যোগাযোগের ক্ষেত্রে বেশ অভিজ্ঞ। বর্তমানে তিনি চেডিক অ্যাসোসিয়েটসে কর্মসূচি / অপারেশন সহযোগী হিসেবে কাজ করছেন।

আরো দেখুন
 লাকসন বান্দা (দলনেতা)

লাকসন বান্দা (দলনেতা)

লাকসন বান্দা মুলুনগুশি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষি-ব্যবসা ব্যবস্থাপনা বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। লাকসন একজন উদ্যোক্তা। তার একজন প্রভাষক তাকে কৃষির গুরুত্ব সম্পর্কে বুঝিয়েছিলেন এবং সেই প্রভাষকের কথায় অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি ২০১৮ সালে পোল্ট্রি দিয়ে তার কৃষিকাজ শুরু করেন। প্রভাষক জোর দিয়ে বলেছিলেন, “চাষাবাদ একটি ব্যবসা, জীবন ধারণের উপায় নয়।” লাকসন বর্তমানে শুধু পোল্ট্রি ব্যবসায়ই করছেন না, তিনি ছাগল পালন করছেন এবং উদ্যান লালনের (হার্টিকালচার) পরিকল্পনা করছেন। কৃষকদের জৈবচাষের গুরুত্ব সম্পর্কে সংবেদনশীল করতে এবং প্রশিক্ষণ দিতে তিনি স্মার্ট প্রজক্টর ব্যবহার করতে চান। তিনি আশা করেন যে, তিনি দারিদ্র্যের সাথে লড়াই করবেন এবং তরুণদের গ্রাম ছেড়ে যাওয়া বন্ধ করতে তাদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবেন।

আরো দেখুন
নোমসা শাবা (লাকসন বান্দা’র দলের সদস্য)

নোমসা শাবা (লাকসন বান্দা’র দলের সদস্য)

নোমসা শাবা মুলুনগুশি বিশ্ববিদ্যালয় কৃষি-ব্যবসা ব্যবস্থাপনায় বিএসসি করছেন। নোমসা ২১ বছর বয়সী একজন শিক্ষার্থী এবং কৃষক। তিনি মুরগি ও ছাগল পালন করেন। নোমসা লাকসনের সাথে একত্রে উভয় ব্যবসাই করেন। কেননা, তারা তাদের প্রভাষকের কথায় কৃষিকাজে উদ্বুদ্ধ হয়েছিলেন। তিনি তরুণদের দারিদ্র্যের সাথে লড়তে এবং তাদের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে তাদের জৈবচাষের প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন।

আরো দেখুন
সুসানা ফিরি

সুসানা ফিরি

সুসানা ফিরি একজন তরুণ কৃষক এবং খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা বাড়ানোর ব্যাপারে দারুণ আগ্রহী। শিক্ষক হিসেবে সুসানা যে শিক্ষার্থীদের মুখোমুখি হয়েছেন, তাদের তিনি কৃষিকাজের যে মূল্য তার কাছে রয়েছে তা বুঝিয়ে বলেছেন : “যে শিশুরা পুষ্টিকর খাবার খায় তারা পড়ালেখায় মনোযোগী হয় এবং বেশি বেশি শিখতে পারে, পাশাপাশি তারা সমাজের সাথেও নিজেদের ভালোভাবে খাপ খাইয়ে নিতে পারে।” সুসানা নির্দিষ্ট কৃষক গোষ্ঠীর জন্য তৈরি করা বর্ধিত কৃষিশিক্ষাকে উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর একটি কার্যকর উপায় হিসেবে বিবেচনা করেন। তিনি কৃষক জনগোষ্ঠীর নারী ও তরুণদের কৌশল শেখা এবং তা শেয়ার করার প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত, যা পরিবেশের চাহিদা মোতাবেক উৎপাদনশীলতা বাড়ায়। সময়ের সাথে সাথে সুসানা শিখেছেন যে, বিশেষজ্ঞ প্রশিক্ষণ ছাড়াও কৃষক-থেকে-কৃষক প্রশিক্ষণ উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর একটি অসামান্য উপায়। তিনি স্মার্ট প্রজেক্টর ব্যবহার করে গ্রামীণ এলাকার কৃষকদের, বিশেষ করে নারী ও তরুণদের কাছে আরও বেশি জৈবকৃষি কাজের জ্ঞান ও দক্ষতা ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন। সুসানা চালিমবানা বিশ^বিদ্যালয় থেকে শিক্ষায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন।

আরো দেখুন
জালি নাকালোঙ্গা

জালি নাকালোঙ্গা

জালি নাকালোঙ্গা জাম্বিয়ার ন্যাচেরাল রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট কলেজ থেকে কৃষি-ব্যবসা ব্যবস্থাপনায় ডিপ্লোমা করেছেন। তিনি পোজু ফার্ম নামে একটি উদ্যোগের সহ-প্রতিষ্ঠাতা, যার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো কৃষি-ব্যবসায়ের মাধ্যমে জীবন বাঁচানো ও উন্নত করা। জালি কম্প্রিহেনসিভ আফ্রিকা এগ্রিকালচার ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম ইয়ুথ নেটওয়ার্ক জাম্বিয়ার একজন সদস্য, জাম্বিয়া ইনেশিয়েটিভ কমিউনিটি ডেভেলপমেন্টের একজন সরকারি যুব প্রতিনিধি এবং নেতৃত্ব ও উদ্যোক্তা দক্ষতা বিষয়ের একজন যুব প্রশিক্ষক। তিনি জাম্বিয়ান এমপাওয়ারমেন্ট হাব ফর এন্টারপ্রেনরশিপ অ্যান্ড স্কিলস ট্রেনিং অরগানাইজেশনের সদস্য।

আরো দেখুন

What others say

« J’ai visualisé des vidéos sur votre site de Access Agriculture. Ces genres de vidéos sont à recommander pour nos étudiants, surtout en fin de formation dans les écoles d’agronomie. Il serait souhaitable de rencontrer les recteurs des Universités et voir ensemble comment cristalliser ces connaissances in situ dans les mémoires de nos apprenants. D’autres relations avec les nations unies (FAO, PNUD et Banque mondiale) sont à développer surtout le caractère très distinctif de présenter les connaissances en langues locales. »

Gominan Osséni Séïdou, , FAO Bénin

"অ্যাকসেস এগ্রিকালচারে ওয়েবসাইটে আপনাদের ভিডিওগুলো আমি দেখেছি। আমাদের শিক্ষার্থীদের জন্য, বিশেষ করে কৃষি কলেজগুলোর শেষ বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য এসব ভিডিও সুপারিশযোগ্য। কীভাবে শিক্ষার্থীদের মননে বিষয়গুলো ঢুকিয়ে দেওয়া যায় তা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাধ্যক্ষদের সাথে সভা করা একান্তভাবে কাম্য। আঞ্চলিক ভাষায় জ্ঞান উপস্থাপন ও উন্নয়নের এ অনন্য পদ্ধতিটি অবহিত করার জন্য জাতিসঙ্ঘের বিভিন্ন সংস্থার [এফএও, ইউএনডিপি এবং বিশ্বব্যাংক] সাথেও সম্পর্ক স্থাপিত হওয়া উচিত।"

গোমিনান ওসেনী সাইডু, , এফএও বেনিন

"मैंने आपके एक्सेस एग्रीकल्चर वेबसाइट पर वीडियो देखे हैं। इस प्रकार के वीडियो हमारे छात्रों के लिए अनुशंसित हैं, विशेष रूप से कृषि कॉलेजों में प्रशिक्षण के अंत में। संयुक्त राष्ट्र (एफएओ, यूएनडीपी और वर्ल्ड बैंक) के साथ अन्य संबंधों को, विशेष रूप से विकास पर स्थानीय भाषाओं में ज्ञान पेश करने के बहुत विशिष्ट तरीके के संबंध में, विकसित किया जाना चाहिए ।"

गोमिना ओसेनी सेइदोउ, , एफ.ए.ओ., बेनिन

"Eu assisti aos vídeos no site da Access Agriculture. Esse tipo de vídeo é recomendado para nossos alunos, especialmente no final de seu treinamento em faculdades agrícolas. Seria bom conhecer os reitores das universidades e ver como consolidar esse conhecimento in loco na memória de nossos alunos. Outras relações com as Nações Unidas (FAO, PNUD e Banco Mundial) deveriam ser estabelecidas, especialmente por causa do modo diferenciado de apresentar o conhecimento sobre desenvolvimento em idiomas locais.

Gominan Osséni Séïdou, , FAO, Benim

"He observado los videos publicados en el sitio web de Access Agriculture. Se recomienda este tipo de material a nuestros estudiantes, especialmente al finalizar su formación en las facultades de agricultura. Otras relaciones con las Naciones Unidas (laOrganización de las Naciones Unidas para la Alimentación y la Agricultura, FAO; el Programa de las Naciones Unidas para el Desarrollo, PNUD; y el Banco Mundial) deben ser fortalecidas, en especial en cuanto a la forma tan distintiva de presentar los conocimientos sobre desarrollo en los idiomas locales."

Gominan Osséni Séïdou, , FAO, Benín
Next testimonialPrevious testimonial

 

 

আপনি কিভাবে সাহায্য করতে পারেন.. আপনার উদার সাহায্য আমাদের ক্ষুদ্র কৃষকদের কৃষি পরামর্শের জন্য তাদের ভাষায় আরও ভালভাবে পৌঁছাতে সক্ষম করবে।.

Latest News

অ্যাকসেস এগ্রিকালচারের আরবি ভাষার প্ল্যাটফর্মের সূচনা : একটি উত্তেজনাকর মাইলফলক

অ্যাকসেস এগ্রিকালচার আনন্দের সাথে ঘোষণা করছে যে, তারা আরবিভাষীদের জন্য আরবি ভাষার প্ল্যাটফর্ম চালু করেছে। এতে করে বহু আরবিভাষীর কাছে পৌঁছানো যাবে

অ্যাকসেস এগ্রিকালচার-এর নতুন ওয়েবসাইটে স্বাগত

কৃষিবিদ্যা এবং জৈবচাষাবাদের ওপর কৃষক প্রশিক্ষণ ভিডিওর বিশ্বের বৃহত্তম বহুভাষিক লাইবেরি অন্বেষণ করুন ব্রাসেলস, বেলজিয়াম — অ্যাকসেস এগ্রিকালচার তাদের

মিশরে অগ্রগামী কাজের জন্য অ্যাকসেস এগ্রিকালচার প্রশংসিত

সিজিআইআর, একটি বৈশ্বিক কৃষি-গবেষণা নেটওয়ার্ক, এর নির্বাহী ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডক্টর ইসমাহানে ইলাউফি মিশরের প্রত্যন্ত গ্রামীণ অঞ্চলে নারী ও তরুণ শ্রেণিসহ কৃষকদের কাছে পৌঁছানোর জন্য অ্যাকসেস এগ্রিকালচারের ভূয়সী প্রশংসা করেন।

লাইট ক্যামেরা অ্যাকশন ফিলিপাইনে অ্যাকসেস এগ্রিকালচার-শৈলীর ভিডিও নির্মাণ প্রশিক্ষণ

সম্প্রতি ফিলিপাইনের চারটি উন্নয়ন সংস্থার বারো জন অংশগ্রহণকারী দুই সপ্তাহের একটি ভিডিও নির্মাণ প্রশিক্ষণ কোর্সে অংশ নেন। প্রশিক্ষণে উচ্চমানের কৃষক-থেকে-কৃষক প্রশিক্ষণ ভিডিও নির্মাণের অত্যাবশ্যক দক্ষতাগুলো শেখানো হয়, যে-ভিডিওগুলো নির্মাণে গুণমান, বিষয়বস্তু এবং অ্যাকসেস এগ্রিকালচারের কঠোর মান মেনে চলতে হয়।

সাম্প্রতিক ভিডিও

আমাদের স্পনসরদের ধন্যবাদ